У нас вы можете посмотреть бесплатно মুনিয়া পাখি | Munia | 2020 | ***Beauty, Nature & Biodiversity*** или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
চড়–ই পাখির সমান দেখতে হলেও চঞ্চল মুনিয়া কিন্তু রঙবাহারি পাখি। সবার মন ভোলায়, দোলায়, আনন্দ দেয়। কাশবন, খোলা মাঠের ঘাসবন, ফসলের ক্ষেত, ছোট ও মাঝারি ঝোপ, বিভিন্ন তার, বনের ভেতর পরিস্কার জায়গায় মুনিয়ার দেখা মেলে। শহর-গ্রাম উভয় জায়গায় এদের দেখা যায়। কখনো দল বেঁধে, কখনো জোড়া বেধে বিচরণ করে। এরা লাফিয়ে লাফিয়ে ঘাসের মধ্যে খাবার খোঁজে। ঠোঁট খাটো ও শক্ত। এদের প্রধান খাবার হলোÑ ধান, কাউন ও শস্যবীজ। বাংলাদেশে ছয় প্রজাতির মুনিয়া পাখির দেখা মেলে। এরা হলোÑ তিলা মুনিয়া, লাল মুনিয়া, কালোমাথা মুনিয়া, দেশি চাঁদিঠোঁট মুনিয়া, তিনরঙা মুনিয়া ও ধলা কোমর মুনিয়া। তিলা মুনিয়া গাঢ় কালচে-খয়েরি রঙের পাখি। এদের ইংরেজি নাম : ঝপধষষু-নৎবধংঃবফ গঁহরধ. বৈজ্ঞানিক নাম : খড়হপযঁৎধ ঢ়ঁহপঃঁষধঃধ. তিলা মুনিয়া লম্বায় প্রায় ১১.৫ সেন্টিমিটার। ওজনে ১৩.৫ গ্রাম। মাথা থেকে লেজের ডগা জলপাই-বাদামি, গলাও তাই। চিবুক গাঢ় রঙের। বুকের ওপরটা খয়েরি। পেট কালচে-বাদামি, তাতে সাদা ফোটা থাকে। স্ত্রী-পুরুষ দেখতে একই রকম। মে থেকে সেপ্টেম্বর তিলা মুনিয়ার প্রজননকাল। সাধারণত এরা কাঁটা ঝোপ, কাশবন অথবা নল খাগড়ার বনে বাসা বাঁধে। শুকনো খড়, লতাপাতা, ধানের পাতা বাসা তৈরির উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করে। ৪ থেকে ৮টি ডিম পাড়ে। ডিমের রঙ ধবধবে সাদা। ১৩ থেকে ১৫ দিনে ডিম ফুটে ছানা বের হয়। করোনাকালে মানুষের সীমিত চলাচলে সুস্থ প্রকৃতিতে ওরা যেন আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠেছে তারই প্রমাণ মিলল প্রকৃতিপল্লীর প্রকৃতিতে। To reach us: Web: http://www.pojf.org Phone: (+88 02) 9830376-80 E-mail: [email protected] Facebook: www.facebook.com/pojfoundation Twitter: / prokritiojibon #Prokriti_O_Jibon #Prokriti_Kotha #How_to #Nature_Biodiversity #Natural_beauty