У нас вы можете посмотреть бесплатно লক্ষীর ভান্ডার ও গ্রুপ লোন নিয়ে মহিলাদের কি বললেন 🥰┇মাওলানা মমতাজুল ইসলাম┇Maulana Momtazul Islam или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
লক্ষীর ভান্ডার ও গ্রুপ লোন নিয়ে মহিলাদের কি বললেন 🥰┇মাওলানা মমতাজুল ইসলাম┇Maulana Momtazul Islam ইসলামের দৃষ্টিতে ঋণ গ্রহণ বা প্রদান নিয়ে কোরআন ও হাদিসে বেশ কিছু নির্দেশনা রয়েছে। মূলত, কোনো সুদ-ভিত্তিক লেনদেন ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, কারণ সুদকে ইসলামের মূল শিক্ষা ও আর্থিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক হিসেবে গণ্য করা হয়। কোরআনের দৃষ্টিভঙ্গি: ১. **সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৫**: "যারা সুদ খায় তারা কিয়ামতের দিন সেই ব্যক্তির মতো উঠবে, যাকে শয়তান স্পর্শ করে উন্মাদ করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে, 'বাণিজ্যও তো সুদের মতোই' অথচ আল্লাহ বাণিজ্য হালাল করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন।"* এই আয়াতে আল্লাহ পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন যে, সুদের সাথে বাণিজ্যের তুলনা করা সম্পূর্ণ ভুল এবং সুদকে সম্পূর্ণরূপে হারাম বলে ঘোষণা করা হয়েছে। ২. **সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৯**: "যদি তোমরা তা না করো (সুদ পরিহার না করো), তবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধ ঘোষণা শুনে নাও।" এখানে সুদ গ্রহন বা প্রদান সম্পর্কে আল্লাহ কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন এবং সুদকে ইসলামি দৃষ্টিতে একটি অপরাধ হিসেবে গণ্য করেছেন। হাদিসের দৃষ্টিভঙ্গি: ১. **হযরত জাবির (রা.) বর্ণিত**: রাসূল (সা.) সুদগ্রহীতা, সুদদাতা, সুদ লেখক এবং সুদের সাক্ষীকে অভিশপ্ত করেছেন এবং বলেছেন, "তারা সকলেই সমানভাবে অপরাধী।" (মুসলিম, ১৫৯৮) এই হাদিসে রাসূল (সা.) শুধু সুদ গ্রহণই নয়, বরং সুদ সম্পর্কিত যে কোনো কাজে অংশগ্রহণকেই হারাম ঘোষণা করেছেন। ২. **হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণিত**: রাসূল (সা.) বলেন, "যে ব্যক্তি সুদের লেনদেন থেকে মুক্ত থাকবে, তার জান্নাতের পথ সহজ হয়ে যাবে।" (তিরমিজি, ১২১) এখানে সুদ থেকে বিরত থাকার গুরুত্ব সম্পর্কে বোঝানো হয়েছে, যা মানুষের জান্নাতের পথে সহায়ক হতে পারে। ইসলামে গ্রুপ লোন: ইসলামি অর্থনীতিতে *"মুদারাবা"* এবং *"মুশারাকা"* ভিত্তিক লেনদেনের কথা বলা হয়েছে, যেখানে সুদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই এবং শুধুমাত্র লাভ-ক্ষতির অংশীদারিত্ব হয়। এর ফলে একটি দলীয় ভিত্তিতে ঋণ গ্রহণ সম্ভব হতে পারে, তবে শর্ত থাকে যে এই ঋণটি সুদ-মুক্ত হতে হবে এবং লাভের ভিত্তিতে পরিশোধ করা হবে। #### মূল বিষয়গুলো: 1. *সুদমুক্ত ঋণ* – যদি ব্যাঙ্কটি ইসলামিক ফাইন্যান্সিং মডেলে গ্রুপ লোন দেয়, যেখানে সুদের বদলে লাভ-ক্ষতির শেয়ারিং হয়, তা ইসলামে বৈধ হতে পারে। 2. *বিনিয়োগ ও অংশীদারিত্বের মডেল* – ইসলামিক ফাইন্যান্সের ভিত্তিতে মুশারাকা (অংশীদারিত্ব) বা মুদারাবা (লাভ শেয়ারিং) মডেলের অধীনে দলীয় ঋণ গ্রহণ বৈধ। উপসংহার: যদি ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো ইসলামি ভিত্তিতে, সুদমুক্ত গ্রুপ লোন প্রদান করে, তবে তা গ্রহণ করা বৈধ হতে পারে। অন্যথায়, সাধারণ সুদ-ভিত্তিক গ্রুপ লোন ইসলামে নিষিদ্ধ। আল্লাহ্র সন্তুষ্টির জন্য ইসলামি অর্থনৈতিক নীতি অনুযায়ী ঋণ গ্রহণ করাই শ্রেয়