У нас вы можете посмотреть бесплатно শিম গাছের সকল রোগ -শিমের জাব পোকা / শিমের পাতা মোরানো পোকা / শিমের বিছা পোকা 26 September 2020 или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
রোগের নামঃ শিমের জাবপোকা বা এফিড লক্ষণঃ পিপিলিকার উপস্থিতি জাব পোকার উপস্থিতিকে অনেক ক্ষেত্রে জানান দেয় । এ পোকা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খেয়ে গাছকে দুর্বল করে ফেলে । এর আক্রমণ বেশি হলে শুটি মোল্ড ছত্রাকের আক্রমণ ঘটে এবং গাছ মরে যায় । ব্যবস্থাপনাঃ ১। হাত দিয়ে পিশে পোকা মেরে ফেলা। ২। আক্রান্ত পাতা ও ডগা অপসারণ করা। ৩। পরভোজী পোকা যেমন : লেডিবার্ড বিটল লালন। ৪। ডিটারজেন্ট পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ৫। এডমেয়ার ০.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা। রোগের নামঃ শিমের পাতামোড়ানো পোকা লক্ষণঃ কীড়া অবস্থায় পাতা মোড়ায় এবং সবুজ অংশ খায় । এটি সাধারণত কচি পাতাগুলো আক্রমণ করে থাকে। ব্যবস্থাপনাঃ ১। ক্ষেত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা । ২। আক্রন্ত পাতা সংগ্রহ করে ধ্বংস করা । ৩। ক্ষেতে ডাল পুতে পাখি বসার ব্যবস্থা করা ( বিঘা প্রতি ৮-১০ টি) ৪। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে সুমিথিয়ন বা ফলিথিয়ন-২ মিঃলিঃ মিশিয়ে ভালভাবে স্প্রে করা রোগের নামঃ শিমের বিছা পোকা লক্ষণঃ পাতার উল্টো পিঠের সবুজ অংশ খেয়ে পাতাকে সাদা পাতলা পর্দার মত করে ফেলে।এরা সারা মাঠে ছড়িয়ে পড়ে এবং পুরো পাতা খেয়ে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। ব্যবস্থাপনাঃ ১। পাতায় ডিমের গাদা দেখলে তা তুলে ধ্বংস করতে হবে। ২। ডিম আথবা আক্রমণের প্রথম অবস্থায় কীড়াগুলো যখন পাতায় দলবদ্ধ অবস্থায় থাকে তখন পোকা সমেত পাতাটি তুলে পায়ে মাড়িয়ে বা গর্তে চাপা দিয়ে মারতে হবে। ৩। সিমবুশ ১০ ইসি প্রতি লিটার পানির সাথে ০.৫ মিঃ লিঃ বা প্রতি ১২ লিটার পানির সাথে ৬ মিঃ লিঃ ঔষধ মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। ৪। ভালভাবে পোকা দমন করতে হলে ক্ষেতের আশে পাশে বা অন্য আগাছা থাকলে তা পরিস্কার করে ফেলতে হবে। ৫। বিছা পোকা যাতে এক ক্ষেত হতে অন্য ক্ষেতে ছড়াতে না পারে সে জন্য প্রতিবন্ধক নালা তৈরী করা যায়।