Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб ১৩/৫/২২ হিংসা পুণ্যকে খেয়ে ফেলে মুফতি আরিফ বিন হাবিব ওয়াজ | Mufti Arif Bin Habib Arif Bin Habib Waz в хорошем качестве

১৩/৫/২২ হিংসা পুণ্যকে খেয়ে ফেলে মুফতি আরিফ বিন হাবিব ওয়াজ | Mufti Arif Bin Habib Arif Bin Habib Waz 2 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



১৩/৫/২২ হিংসা পুণ্যকে খেয়ে ফেলে মুফতি আরিফ বিন হাবিব ওয়াজ | Mufti Arif Bin Habib Arif Bin Habib Waz

হিংসা পুণ্যকে খেয়ে ফেলে মুফতি আরিফ বিন হাবিব ওয়াজ | Violence eats away at virtue Arif Bin Habib Waz ভুমিকাঃ হজ্জ্ব যাত্রার আগে কলব পরিশুদ্ধ করে নেই, طهارة القلب أولي من طهارة الأبدان শরীরের পবিত্রতার চেয়ে কল্বের পবিত্রতা বেশি উত্তম। *আল্লাহ বলেন یَوۡمَ لَا یَنۡفَعُ مَالٌ وَّ لَا بَنُوۡنَ ‘যেদিন ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কোন উপকারে আসবে না’। শুয়ারা-৮৮ اِلَّا مَنۡ اَتَی اللّٰہَ بِقَلۡبٍ سَلِیۡمٍ ‘তবে যে আল্লাহর কাছে আসবে সুস্থ অন্তরে’। শুয়ারা-৮৯ **عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ لاَ يَنْظُرُ إِلَى صُوَرِكُمْ وَأَمْوَالِكُمْ وَلَكِنْ يَنْظُرُ إِلَى قُلُوبِكُمْ وَأَعْمَالِكُمْ ‏ আবূ হুরাইরাহ্‌ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের বাহ্যিক চাল-চলন ও বিত্ত-বৈভবের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর ও ‘আমলের প্রতি। সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৬৪৩৭ মুল আলোচনা, এক ইবলিসের হিংসা, الحسد أول ذنب عصي الله به في السماء আসমানে আল্লাহর নাফরমানী শুরু হয়"হিংসা" দিয়ে, وَ اِذۡ قُلۡنَا لِلۡمَلٰٓئِکَۃِ اسۡجُدُوۡا لِاٰدَمَ فَسَجَدُوۡۤا اِلَّاۤ اِبۡلِیۡسَ ؕ قَالَ ءَاَسۡجُدُ لِمَنۡ خَلَقۡتَ طِیۡنًا আর স্মরণ কর, যখন আমি ফেরেশতাদের বললাম, ‘আদমকে সিজদা কর’, তখন ইবলীস ছাড়া সকলে সিজদা করল। সে বলল, ‘আমি কি এমন ব্যক্তিকে সিজদা করব যাকে আপনি কাদামাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন’? বানী ইসরায়েল-৬১ قَالَ اَرَءَیۡتَکَ ہٰذَا الَّذِیۡ کَرَّمۡتَ عَلَیَّ ۫ لَئِنۡ اَخَّرۡتَنِ اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ لَاَحۡتَنِکَنَّ ذُرِّیَّتَہٗۤ اِلَّا قَلِیۡلًا সে বলল, ‘দেখুন, এ ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার উপর সম্মান দিয়েছেন, যদি আপনি আমাকে কিয়ামত পর্যন্ত সময় দেন, তবে অতি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে অবশ্যই পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব’। বানি ইসরায়েল-৬২ দুই, কাবিলের হিংসা যমীনেও প্রথম নাফরমানী "হিংসা" দিয়েই শুরু হয়েছে,যেই হিংসা কাবিল কে দিয়ে হত্যা নামক অপরাধ সংঘটিত করেছে। قَالَ لَاَقۡتُلَنَّکَ সে(কাবিল) বলল, ‘অবশ্যই আমি তোমাকে(হাবিলকে) হত্যা করব’। মায়িদা-২৭ তিন, মুসলমানদের প্রতি কাফিরদের হিংসা, আহলে কিতাবের অনেকেই চায়, যদি তারা তোমাদেরকে ঈমান আনার পর কাফির অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে পারত! সত্য স্পষ্ট হওয়ার পর তাদের পক্ষ থেকে হিংসাবশত (তারা এরূপ করে থাকে)। সুতরাং তোমরা ক্ষমা কর এবং এড়িয়ে চল, যতক্ষণ না আল্লাহ তাঁর নির্দেশ দেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। বাকারা-১০৯ চার, হিংসা নিন্দনীয় অপরাধ, ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর ইবনুল ‘আস (রাযিঃ)-এর সূত্রে রসূলুল্লাহ (সাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেছেন, যখন রোম সাম্রাজ্য ও পারস্য (ইরান) সাম্রাজ্য তোমাদের অধিকারে আসবে তখন তোমরা কিরূপ সম্প্রদায় হবে? উত্তরে ‘আবদুর রহ্মান ইবনু ‘উওফ (রাঃ) বলেন, আল্লাহ আমাদেরকে যেরূপ আদেশ করেছেন আমরা ঐরূপই বলব। তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ অন্য কিছু কি বলবে না? তখন তোমরা পরস্পর ঈর্ষাপরায়ণ হবে, এরপর হিংসা করবে, অতঃপর সম্পর্ক ছিন্ন করবে, এরপর শত্রুতা করবে। কিংবা এরূপ কিছু কথা তিনি বলেছেন। অতঃপর তোমরা নিঃস্ব মুহাজির লোকেদের কাছে যাবে এবং একজনকে অপরের শাসনকর্তা নিযুক্ত করবে। সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৩১৭ পাচ, হিংসা অতিত উম্মতের ব্যাধি, অচিরেই আমার উম্মতকে অতিত উম্মতের কয়েকটি ব্যাধি স্পর্শ করবে, তার মধ্যে একটা হলো পরস্পর হিংসা করা। الألباني (ت ١٤٢٠)، صحيح الجامع ٣٦٥٨ • حسن ছয়, হিংসার স্তর চারটি, (১) تمني زوال النعمة عن المنعم عليه ولو لم تنتقل للحاسد অন্যের নেয়ামত/ভালো ধ্বংস হওয়ার কামনা করা, যদিও ঐ নেয়ামত টা হিংসুকের অর্জন না হয়। (২) تمني زوال النعمة عن المنعم عليه وحصوله عليها. অন্যের নেয়ামত/ভালো ধ্বংস হওয়ার কামনা করা, এবং নেয়ামত টা হিংসুকের অর্জন হওয়ার কামনা করা। (৩) تمني حصوله على مثل النعمة التي عند المنعم عليه حتى لا يحصل التفاوت بينهما، فإذا لم يستطع حصوله عليها تمنى زوالها عن المنعم عليه হিংসুকের কামনা হলোঃ অন্যের যেই নেয়াম আছে এটা যেন তারও অর্জন হয়, যদি তার (হিংসুকের)অর্জন না হয় তাহলে যেন ঐ ব্যক্তির নেয়ামত টা ধ্বংস হয়ে যায়। (৪)حسدمجاز রুপক হিংসা যাকে ঈর্ষা বলা হয়, এটা যায়েজ আছে। উদাহরণ-১ 'আবদুল্লাহ ইবনু 'উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ দু’টি ব্যাপার ছাড়া ঈর্ষা পোষণ করা যায় না। একটি হ’ল- এমন ব্যক্তি যাকে মহান আল্লাহ কুরআনের জ্ঞান দান করেছেন। সে তদনুযায়ী রাত-দিন 'আমাল করে। আরেক ব্যক্তি যাকে আল্লাহ তা’আলা অর্থ-সম্পদ দান করেছেন। সে রাত-দিন তা (আল্লাহর পথে) খরচ করে। (এ দু’ ব্যক্তির সাথে ঈর্ষা পোষণ করা যায়। সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৭৭৯ উদাহরণ-২ ইয়াহুদীদের ইর্ষা, عَنْ عَائِشَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏ "‏ مَا حَسَدَتْكُمُ الْيَهُودُ عَلَى شَىْءٍ مَا حَسَدَتْكُمْ عَلَى السَّلاَمِ وَالتَّأْمِينِ ‏ আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ইয়াহুদীরা তোমাদের কোন ব্যপারে এত বেশী ঈর্ষান্বিত নয় যতটা তারা তোমাদের সালাম ও আমীনের ব্যাপারে ঈর্ষান্বিত। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৫৬ حسدمجاز/ইর্ষা কে منافسة(ভালোর প্রতিযোগিতা)ও বলা হয়, وَ فِیۡ ذٰلِکَ فَلۡیَتَنَافَسِ الۡمُتَنَافِسُوۡنَ আর প্রতিযোগিতাকারীদের উচিৎ এ বিষয়ে প্রতিযোগিতা করা। আল্লাহ হিংসা থেকে হেফাজত করেন আমিন। ****আরিফ বিন হাবিব ****

Comments