У нас вы можете посмотреть бесплатно হরি সঙ্গীত || সংসার ও সাগর ও রূপে ভাই || কর্নধর অধিকারী || Karnodhar Adhikary или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
হরি সঙ্গীত || সংসার ও সাগর ও রূপে ভাই || কর্নধর অধিকারী || Karnodhar Adhikary অনেক কষ্ট করে আমরা গান গুলি লাইভ রেকডিং করেছে, আপনাদের ভাল লাগলেই আমাদের কষ্টের সার্থকতা আসবে, তাই লাইক/শেয়ার/কমেন্ট করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ ও প্রনাম জানাচ্ছি আমার প্রানের ঠাকুর হরি-গুরুচাঁদ কে, এবং ভাবুকরত্ন অশ্বিনী গোঁসাই গঙ্গাচর্ণা। আরও ধন্যবাদ দিচ্ছি মতুয়া কর্নধন সজীব অধিকারী কে যার পরিচালনায় এবং অর্থায়ানে আমাদের এই গান আমরা তারা সু-সাস্থ কামনা করি। জয় হরিবোল। ফেইজবুক লিংকঃ-https://www.facebook.com/askorshreesh... subscribe link:- / @hariguruchandsamachar4051 web:- hariguruchandsamachar.blogspot.com হরি-সংঙ্গীতে নৃ্ত্যঃ- • Видео সুর দিয়ে হরিনামঃ- • হরিবোল মনরে আমার ।। নিখিল অধিকারী ।। ঘরোয়া সুরের হরিনামঃ- • মহামন্ত্র হরিনাম মহা সংকীর্ত্তন । মতু... hori sova:- • ভবে আমার মত কপাল পোড়া। কর্নধর অধিকারি... হরি-গুরুচাঁদ আলোচনাঃ- • Hari Guruchand Alochona | হরি গুরুচাঁ... মডেল মৌমিতাঃ- • Hari Songeet হরি সংগীত আমি তোমার চরনে... ২ হরি-গুরুচাঁদ আলোচনাঃ- • Hari Guruchand Alochona Debashish Bis... পন্ডিৎ কে? না, ব্রাহ্মণ হলেই পন্ডিৎ। বাবা সাহেব দেশের জন্য যে সংবিধান রচনা করেছেন- সেই সংবিধানের সুবিধা সমগ্র সরকারী চাকরিজীবীরা ও মহিলারা ভোগ করছেন; এবং সেটা উচ্চবর্ণের লোকেরাই বেশির ভাগ। তবুও কিন্তু বলার সময় বলা হয় তিনিও নাকি দলিত নেতা। তিনি দলিতদের জন্য সব সুবিধা দিয়েছেন সংবিধানে। এরকম কথার বহু উদাহরণ আছে। তবে এই একই ধরণের গন্ডীবদ্ধতা দেওয়া হচ্ছে মতুয়া ধর্মের প্রবর্তক হরিচাঁদ ঠাকুর ও শিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত গুরুচাঁদ ঠাকুরের প্রতি। এই মহামানব দ্বয় নাকি শুধুমাত্র নমঃ(শূদ্র)দের জন্যই কাজ করেছেন। একটা কথ মনে রাখা দরকার যেকোন মহামানবের কর্মধারা সকলের কল্যানের জন্যি সাধিত হয়। এবার আমরা বিশ্লেষণ করে দেখি, এই মহামানব দ্বয়ের কর্মধারা কি শুধু নমঃদের জন্য? নাকি সার্বজনীন? প্রথমেই আলোচনা করা যাক, হরিচাঁদ ঠাকুরের কর্ম ও বাণী প্রসঙ্গে- তারক সরকার রচিত শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত কাব্য গ্রন্থ থেকে এক এক করে উধৃতি তুলে ধরছি। প্রথমেই আসি হরিচাঁদ ঠাকুরের সমগ্র জীব ও মানব জাতির উদ্দেশ্যে বলা বাণীটি বিশ্লেষণে- জীবে দয়া নামে রুচি, মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত পৃঃ নং ১১ তিনটি বাণীকে তিনি তুলে ধরছেন এই মহাবাণীর মধ্যে দিয়ে। এক-জীবে দয়াঃ অর্থাৎ সমস্ত প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের প্রতি দয়াশীল হ’তে হবে। একটা গাছ লাগালে তাকে প্রত্যেক দিন জল দিতে হবে, তাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। অর্থাৎ তাকে লালন পালন করতে হবে। প্রাণী জগতের দিন দুঃখীর প্রতি যত্নবান হতে হবে। তাদের দুঃখ মোচনের কাজে নিজেকে নিবৃত থাকতে হবে। দ্বিতীয়- নামে রুচিঃ- এই নাম শব্দটি একটি বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। ‘নাম’ মানে হরিনাম কৃষ্ণনাম নয়। এখানে নাম শব্দটির অর্থ হচ্ছে-বিজ্ঞান। মানে বিশেষ জ্ঞান। আর রুচি-মানে অনুরাগ। অর্থাৎ একত্রে নামে রুচি কথাটির অর্থ হচ্ছে- বিজ্ঞানের প্রতি অনুরক্ত হওয়া। যে বিশেষ জ্ঞানকে ধারণ করে মানুষ অতি প্রাচীনকাল থেকে বর্তমান কালেও যাকিছু সহজ সুন্দর সেটাকে উপভোগ করতে পারছে। হরিচাঁদ ঠাকুর সেই জীবের প্রতি ভালবাসা, বিজ্ঞানের প্রতি অনুরাগ করতে বলেছে। এডমিন নং ০১৭২১৫২৪২৩৭ মতামত দিতে পারেন ধন্যবাদ।