У нас вы можете посмотреть бесплатно দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বর | বরিশাল | Aroj Ali Matubbor | Barishal | আরজ দুয়ার или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
রজ আলী মাতুব্বর ১৯০০ সালের ১৭ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন বরিশালের লামচড়ি গ্রামে। তার প্রকৃত নাম আরজ আলী। আঞ্চলিক ভূস্বামী হওয়ার সুবাধে তিনি ‘মাতুব্বর’ নাম ধারণ করেন। গ্রামের মক্তবে কিছুকাল পড়াশোনা করেন, যেখানে শুধু কোরান ও অন্যান্য ইসলামিক ইতিহাসের উপর শিক্ষা দেওয়া হতো। তিনি নিজ চেষ্টা ও সাধনায় বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম ও দর্শনসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করেন। ধর্ম, জগৎ ও জীবন সম্পর্কে নানামুখী জিজ্ঞাসা তাঁর লেখায় উঠে এসেছে। ৮৬ বছরের জীবনকালে ৭০ বছরই লাইব্রেরিতে কাটিয়েছেন পড়াশোনা করে। জ্ঞান বিতরণের জন্য তিনি তার অর্জিত সম্পদ দিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘আরজ মঞ্জিল পাবলিক লাইব্রেরি’। ১৯৩২ সালে আরজ আলী মাতুব্বরের মা মারা গেলেন, যে মায়ের সঙ্গে তাঁর জীবনসংগ্রামের পুরো স্মৃতি জড়িয়ে। মায়ের মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান হলেন আরজ। বরিশাল সদর থেকে একজন পেশাদার আলোকচিত্রগ্রাহক এনে মায়ের শেষ স্মৃতি হিসেবে একটি আলোকচিত্র ধারণ করলেন লাশ দাফনের আগে। এতেই ঘটে গেল তুলকালাম কাণ্ড। আপত্তি জানিয়েছিল স্থানীয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষ। ধর্মান্ধ মানুষেরা জানাজার নামাজ পড়তে অস্বীকৃতি জানালেন। শেষ পর্যন্ত নিজের পরিবারের সদস্যদের নিয়েই মায়ের লাশ দাফন করলেন আরজ আলী। সেই থেকেই আরজ আলী মাতুব্বরের অন্তরে নতুন প্রশ্নের জন্ম নিল। আরজ স্থির করলেন, তিনি আরও জ্ঞান অর্জন করবেন। তাঁর অর্জিত জ্ঞান, চিন্তাচেতনা ও বিবেকবুদ্ধির সবটুকুই তিনি নিয়োজিত করবেন কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে। আরজ আলী বাংলা একাডেমির আজীবন সদস্যপদ (১৯৮৫), বাংলাদেশ লেখক শিবিরের ‘হুমায়ুন কবির স্মৃতি পুরস্কার’ (১৯৭৮) ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর (বরিশাল শাখা) সম্মাননা (১৯৮২) লাভ করেন। তিনি ১৯৮৫ সালের ১৫ মার্চ মৃত্যুবরণ করেন। কীভাবে যাবেন আরজ আলী মাতুব্বরের বাড়িতে : বরিশাল সদর থেকে স্থলপথে ইজি বাইকে লামচরি যাওয়া যায়। তবে ভেঙে ভেঙে যেতে হবে। কারণ লামচরি গ্রামের প্রবেশমুখের রাস্তাটা এখন নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সে পর্যন্ত যেতে জনপ্রতি বিশ টাকা লাগবে। এরপর কিছুদূর পায়ে হেঁটে লামচরি মোড়ে ওঠার পর মাহেন্দ্র গাড়ি বা বাইকে করে মাতুব্বর বাড়ির কথা বললেই পৌঁছে দেবেন চালক। #আরজ_আলী_মাতুব্বর #আরজ_আলী_লাইব্রেরি #আরজ_দুয়ার #লামচড়ি #বরিশাল