У нас вы можете посмотреть бесплатно জন্মদিনে মনে পড়ে মধুবালা | Madhubala | Bollywood Actress । Desh Rupantor или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
জন্মদিনে মনে পড়ে মধুবালা | Madhubala | Bollywood Actress । Desh Rupantor Stay Connected with us: Follow us on Social Media: Facebook: / deshrupantor #Madhubala #BirthdayMadhubala #bollywood #desh_rupantor বলিউডের মেরিলিন মনরো বলা হতো তাকে। দুজনের ছবি পাশাপাশি রেখে নানা সময়ে তুলনা করা হয়েছে। তবে তাকে চেনানোর জন্য মনরোর প্রয়োজন নেই। সৌন্দর্য, দাপুটে ব্যক্তিত্ব; অথচ সংবেদনশীল অভিনয় তাকে করেছে অনন্য। তার সময়ে ছিলেন সবার চেয়ে এগিয়ে। তিনি মধুবালা। সেই মধুবালার বিষাদময় জীবনের গল্প ছাড়িয়ে যায় ‘ট্র্যাজিক সিনেমা’র কাহিনীও। মাত্র ৩৬ বছর বেঁচে ছিলেন এই তারকা। কিন্তু এই সামান্য সময়ে পরিবার, কাজের ক্ষেত্র, একান্ত ব্যক্তিজীবনের আকর্ষণীয় সব গল্পে অসামান্য করে রেখে গেছেন তিনি। ফেব্রুয়ারি মাসে তার জন্ম, ফেব্রুয়ারিতেই শেষ তার জাগতিক ভ্রমণ। পারিবারিক নাম মমতাজ জাহান বেগম দেহলভী। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারিতে তিনি ফিরে আসেন আলোচনায়, স্মরণে। মূলধারার গণমাধ্যম ছাড়িয়ে তার চর্চা চলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও। গুগলের ডুডলে শোভা পায় তার ছবি, ডাকটিকিটে তাকে সম্মান জানিয়েছে ভারত সরকার। যখন ভারতীয় চলচ্চিত্রে পুরোপুরি রঙের ছোঁয়া লাগেনি, সে সময়ও মধুবালায় উজ্জ্বল, রঙিন ছিল বলিউড। তার বায়োপিকে অভিনয়ের জন্য হালের জনপ্রিয় তারকারা তদবির করেন নির্মাতাদের কাছে। ভক্তরা যাকে রোমান প্রেমের দেবী ভেনাসের সঙ্গে তুলনা করেন, সেই মধুবালা ১৯৩৩ সালের ভালোবাসা দিবসে; অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে জন্মেছিলেন। হৃদয়ের অসুখ ছিল। ভুগছিলেন দীর্ঘদিন ধরে। ‘মুঘল-ই-আজম’ মুক্তি পায় ১৯৬০ সালে। দিলীপ কুমার-মধুবালার বাস্তবজীবনের প্রেম, ভাঙন আর বেদনাবিধুর বিচ্ছেদ যেন জীবন্ত হয়ে ফুটে উঠেছিল পর্দার সেলিম-আনারকলির চরিত্রে। তত দিনে মধুবালার শারীরিক অসুস্থতা বেড়ে যায়। হৃদযন্ত্রের অসুখের বিষয়ে মধুবালাও অবগত ছিলেন। কিন্তু যদি কাজের সুযোগ কমে যায়, এ ভয়ে তার বাবা এটি প্রকাশ করতে দেননি। বিখ্যাত শিল্পী কিশোর কুমারকে বিয়ের পরে লন্ডনে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন। কিন্তু তত দিনে আর করার কিছু ছিল না। মাসের পর মাস অসুস্থ ছিলেন। একসময় অসুখের কাছে কাবু হয়ে পড়েন মধুবালা। বুকভরা বেদনা নিয়ে ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রয়াত হন বলিউডের সর্বকালের সেরা ‘সুন্দরী’। মুম্বাইয়ের জুহুর মুসলিম কবরস্থান হয় তার শেষ ঠিকানা। যেখানে তার প্রতিবেশী বলিউডের মোহাম্মদ রফি, পারভীন ববি, তালাত মাহমুদরা আছেন।