У нас вы можете посмотреть бесплатно Khulna Newsprint Mill, Khalishpur, Khulna | খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল, খালিশপুর, খুলনা или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
Khulna Newsprint Mill, Khalishpur, Khulna | খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল, খালিশপুর, খুলনা Khulna Newsprint Mill, Khalishpur, Khulna | খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল, খালিশপুর, খুলনা বন্ধ হয়ে যাওয়া খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলের স্থাপনা, অবকাঠামো, পরিবহন— সবই এখন জরাজীর্ণ ও পরিত্যক্ত। চারপাশে ঝোপজঙ্গলের রাজত্ব। তার মাঝেই দাঁড়িয়ে আছে লাল ইটের বিশাল কারখানা ভবন। প্রায় দুই দশক ধরে তালাবদ্ধ। ভবনসহ সবকিছুতেই বার্ধক্য ভর করেছে। নষ্ট হয়ে গেছে প্রায় সব যন্ত্রপাতি। ১৮ বছর আগেও এই মিলে দিন-রাত কাজ করতেন আড়াই হাজার শ্রমিক। সুন্দরবনের গেওয়া কাঠ দিয়ে বছরে উৎপাদন হতো ৪৮ হাজার মেট্রিক টন নিউজপ্রিন্ট কাগজ। বর্তমাণে প্রায় ৮৮ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত মিলটি পাহারা দেওয়ার জন্য বর্তমানে আছেন ৫৬ জন গার্ড ও আনসার। আর কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন মাত্র ৭ জন। দেশ স্বাধীনের আগে ১৯৫৯ সালে খুলনা শিল্পনগরের খালিশপুরে ভৈরব নদের তীরে খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল স্থাপন করা হয়। বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় ১৯৬০ সালে। চালুর পর মিলটি দীর্ঘদিন লাভজনক ছিল। আশির দশক থেকে মিলটি লোকসানের কবলে পড়ে। ১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরে নিউজপ্রিন্টের ওপর ৭৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করায় বিদেশ থেকে প্রচুর পণ্য আসতে থাকে। তাতেই বেকায়দায় পড়ে যায় খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল। ২০০২ সালের ৩০ নভেম্বর অপরাহ্ণ থেকে মিলটি সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। নিউজপ্রিন্টের কাঁচামাল পাল্প তৈরির জন্য গাছ কেটে রাসায়নিক দিয়ে তা সেদ্ধ করার ১০টি বিশালাকৃতির যন্ত্র নষ্ট হয়ে গেছে। মিলের পেছন দিকের নদীর ঘাটে সুন্দরবন থেকে নৌকায় করে গেওয়া কাঠ আসত। দুই পাশে মিলের দুটি জাহাজ। ব্যবহারের অনুপযোগী জাহাজ দুটিতে গাছ গজিয়েছে। তিন-চারটি জাহাজ ডুবে গেছে। তবে সেগুলো ঘাটের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বাঁধা। বর্তমানে মিলের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি দেখভাল করার জন্য বছরে ১০-১২ লাখ টাকা ব্যয় হচ্ছে। বন্ধ থাকলেও এখনো দেনার ভারে জর্জরিত খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল। ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী, ৪৮৮ কোটি টাকার দেনা ছিল। তবে স্থায়ী সম্পদ ছিল ২৮৫ কোটি টাকার। চলতি সম্পদের পরিমাণ ৪১ কোটি টাকার। বর্তমানে অবশ্য মিলের সামনের কিছু জায়গা বেদখল হয়ে গেছে।