У нас вы можете посмотреть бесплатно #Bilanex20 или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
চিরতরে চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়।চুলকানি দূর করার ঔষধ।Itching medicine #medicine tips #Bilanex20 #Bilastin20 বিভিন্ন কারণে শরীরে চুলকানি বা বডি ইচিংয়ের সমস্যা হতে পারে। সঠিকভাবে চিকিৎসা না করালে রোগ জটিল আকার ধারণ করতে পারে। চুলকানি আমাদের দেশে খুব প্রচলিত একটা রোগ। বেশিরভাগ ত্বকের সমস্যার কারণেই চুলকানি হয়। স্ক্যাবিজ : স্ক্যাবিজ এক ধরনের চর্মরোগ, যা জীবাণু দ্বারা সংঘটিত হয়ে থাকে। এর প্রধান লক্ষণ হলো শরীরে চুলকানি হয় ও গুটি গুটি র্যাশ ওঠে। উপসর্গগুলো শরীরের বেশিরভাগ অংশে যেমন কব্জি, আঙুলের ভেতর বা কোমরের আশপাশে হতে পারে। রাতের বেলা এই রোগের তীব্রতা আরও বাড়ে। এই রোগ ছোঁয়াচে। স্পর্শের মাধ্যমে এই রোগ সাধারণত ছড়ায়। তাছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত কাপড়, গামছা, বিছানার চাদর ও বালিশ ব্যবহার করলে অন্যের শরীরে এই রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুরা বিশেষ করে এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। সোরিয়াসিস : সোরিয়াসিস ত্বকের একটি প্রদাহজনিত রোগ। এই রোগের কারণেও চুলকানি হয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যেকোনো বয়সীরা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এটি সংক্রামক রোগ নয়, কাজেই সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায় না। সোরিয়াসিস যদি ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে আরও বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই চুলকানি হলে অবহেলা নয়। ফাঙ্গাল ইনফেকশন : এটি হচ্ছে একটি সংক্রামক রোগ। আমাদের আবহাওয়ায় অনেক জীবাণু বসবাস করে, যা আমাদের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্য দিয়ে ত্বকে প্রবেশ করে। সাধারণত শরীরের একটি নির্দিষ্ট অঙ্গ প্রথমে আক্রান্ত হয়। এর তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা না করা হলে ক্রমশ শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল তারা ঘন ঘন ফাঙ্গাল ইনফেকশনে আক্রান্ত হয়। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া, তৈলাক্ত ত্বক, পানির সংস্পর্শে বেশিক্ষণ থাকা ইত্যাদি কারণে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়। এর কারণে ত্বকে চুলকানি হয়, জ্বলুনি বা অস্বস্তি দেখা দেয়। ত্বকে ক্রমশ অস্বাভাবিক লাল আভা দেখা দেয়। লিভারে সমস্যা হলে : বিশ্বাস করুন কিংবা না করুন, একটি অসুস্থ লিভার শরীরের সর্বত্র চুলকানির উদ্রেক করতে পারে। যেমন যখন শরীরে জন্ডিস দেখা যায় আর সঙ্গে চুলকানি হয়, তখন বুঝবেন লিভারের সমস্যার কারণেই এটা হচ্ছে। কিডনির সমস্যায় : কিডনি শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত তরল বের করে খনিজ লবণের ভারসাম্য রক্ষা করে। যখন কিডনি রক্তের পুষ্টি উপাদান ও খনিজ লবণের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারে না তখন ত্বক শুষ্ক ও ফেটে গিয়ে ত্বকে চুলকানি ও র্যাশ তৈরি করতে পারে। এগুলো ছাড়া আরও কিছু কারণে চুলকানি হতে পারে । যেমন ত্বক খুব শুষ্ক হলে, বিশেষ করে ত্বকের ময়েশ্চারাইজার কমে গেলে রক্তশূন্যতা হলে ডায়াবেটিস থাকলে হরমোনে সমস্যা থাকলে পানির কারণে চামড়ায় চুুলকানোর সময় বেশি বেশি হিস্টামিন নিঃসরিত হয়। ফলে আরও চুলকাতে ইচ্ছা করে। এই চক্র সম্পর্কে সাবধান থাকুন। কারণ বেশি চুলকালে চামড়ায় ক্ষত তৈরি হয়, জীবাণুর সংক্রমণও হতে পারে। আপনার শরীরে চুলকানি দেখা দিলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন