У нас вы можете посмотреть бесплатно BINA DHAN 19আউশ ধানের চাষ পদ্ধতি (Bina dhan 19)। আউশ ধান চাষে করনীয় । Aush rice cultivation in , или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
বিনাধান-১৯ জাতের বৈশিষ্ট্যঃ খরা সহিষ্ণু নেরিকা-১০ জাত থেকে উদ্ভাবিত প্রচন্ড খরার সময় গাছের বাড়বাড়তি বন্ধ থাকে। আবার যখন অনুকূল পরিবেশ আসে তখন দ্রম্নত বাড়বাড়তি সম্পন্ন করে স্বাভাবিক ফলন দিতে সক্ষম আউশ ও আমন মৌসুমে চাষ উপযোগী বরেন্দ্র ও পাহাড়ী এলাকাসহ সারাদেশে বৃষ্টি নির্ভর অবস্থায় সরাসরি রোপন (ডিবলিং) উপযোগী সেচের পানি সাশ্রয়ী জীবনকাল ৯৫-১০৫দিন আউশ মৌসুমে গড় ফলন ৩.৮৪ টন/হে. ও সর্বোচ্চ ফলন ৫.০ টন/হে. আমন মৌসুমে গড় ফলন ৫.১৬ টন/হে. ও সর্বোচ্চ ফলন ৫.৫টন/হে. চাল সরু ও লম্বা জমি ও মাটিঃ বেলে দো-আঁশ এবং এটেল দো-আঁশ জমি বিনাধান-১৯ চাষের উপযোগী। যে জমিতে পানি জমে থাকে সে সমস্ত জমি জাতটি চাষা বাদের উপযোগি নয়। বিনাধান-১৯ খরা সহিষ্ণু জাত হওয়ায় শুষ্ক মাটি বেশি পছন্দ করে। জমি তৈরীঃ জাতটির চাষাবাদ পদ্ধতি অন্যান্য উফশী রোপা আউশ জাতের মতই। এছাড়া খরা সহিষ্ণু জাত হওয়ায় বৃষ্টি নির্ভর অবস্থায় সরাসরি সারিতে বপন( ডিবলিং) পদ্ধতিতে চাষ করা যায়। বপন ও রোপণের সময়ঃ খরিফ-১ মৌসুমে অঞ্চলভেদে মধ্য মার্চ (১ লা চৈত্র) হতে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ (১৫ ই বৈশাখ) পর্যন্ত বীজতলায় বীজ ফেলে ২০-২৫ দিনের চারা এপ্রিলের ১ম সপ্তাহ (চৈত্রের তয় সপ্তাহ) হতে শেষ সপ্তাহ (বৈশাখের ৩য় সপ্তাহ) হতে পর্যন্ত রোপণ করলে ফলন ভালো পাওয়া যায়। বীজ হারঃ প্রতি হেক্টর জমি চাষের জন্য ২৫-৩০ কেজি বা এক একর জমির জন্য ১০-১২ কেজি বীজ প্রয়োজন হয়। বীজ শোধনঃ প্রতি ১০ কেজি বীজে ২০-২৫ গ্রাম ভিটাভ্যাক্স-২০০ বা ব্যাভিস্টিন ব্যবহার করা যেতে পারে। বীজ শোধনের জন্য মাত্রানুযায়ী ছত্রাকনাশক মিশিয়ে একটি বদ্ধ পাত্রে ৪৮ ঘন্টা রাখা আবশ্যক। এছাড়া শোধনের জন্য বীজ ৫২-৫৫ ডিগ্রী সে. তাপমাত্রার পানিতে ১৫ মিনিট ডুবিয়ে রেখে জীবাণুমুক্ত রাখা যায়। সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ প্রতি হেক্টরেঃ. ইউরিয়াঃ ১৬৩-১৮৫ কেজি, টিএসপিঃ ৭৫-১০০ কেজি, এমওপিঃ ৬০-৮০ কেজি, জিপসামঃ ৬৬-৮৮ ও জিংক সালফেট ৫.৫-৬ কেজি । প্রয়োগের নিয়মঃ রোপার জন্য জমি তৈরীর শেষ চাষের আগে সম্পূর্ণ টিএসপি , এমওপি, জিপসাম ও জিংক সালফেট জমিতে সমভাবে ছিটিয়ে চাষের মাধ্যমে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া সারের এক-তৃতীয়াংশ পরিমাণ চারা রোপনের ৭-১০ দিন পর, এক-তৃতীয়াংশ ইউরিয়া পরিমাণ চারা রোপনের ১৫-২০ দিন পর এবং বাকি এক-তৃতীয়াংশ ইউরিয়া পরিমাণ চারা রোপনের ২০-২৫ দিন পর জমির উর্বরতার উপর নির্ভর করে প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার প্রয়োগের ২/১ দিন আগে জমির অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে হবে এবং প্রয়োজন হলে আগাছা দমন করতে হবে। জমির উর্বরতা ও ফসলের অবস্থার উপর নির্ভর করে ইউরিয়া সার প্রয়োগ মাত্রার তারতম্য করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে টিএসপি ও জিংক সালফেট সার একই সাথে প্রয়োগ করা যাবেনা। তাই এক্ষেত্রে একচাষ পূর্বে টিএসপি প্রয়োগ করতে হবে এবং শেষ চাষের সময় ইউরিয়া ছাড়া অন্যান্য সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করা আবশ্যক।