Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб স্মরণ||কবি নির্মলেন্দু গুন||Samaran by Nirmalendu Gun|| Adhunik Kobita Recitation||Voice- Debasish💔💔 в хорошем качестве

স্মরণ||কবি নির্মলেন্দু গুন||Samaran by Nirmalendu Gun|| Adhunik Kobita Recitation||Voice- Debasish💔💔 3 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



স্মরণ||কবি নির্মলেন্দু গুন||Samaran by Nirmalendu Gun|| Adhunik Kobita Recitation||Voice- Debasish💔💔

স্মরণ||কবি নির্মলেন্দু গুন||Samaran by Nirmalendu Gun|| Adhunik Kobita Recitation||Voice- Debasish Adhunik Bangla Kobita, বাংলা আধুনিক কবিতা আবৃত্তি কবিতা - "স্মরণ" কবি - শ্রদ্ধেয় নির্মলেন্দু গুণ কণ্ঠ - দেবাশীষ Background Picture Click by- মেরাজ মণ্ডল মডেল-শুভজিৎ কবি সম্পর্কে কিছু কথা -------------------------- নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী(জন্ম ২১ জুন ১৯৪৫, ৭ আষাঢ় ১৩৫২ বঙ্গাব্দ), যিনি নির্মলেন্দু গুণ নামে ব্যাপক পরিচিত, একজন বাংলাদেশী কবি এবং চিত্রশিল্পী। কবিতার পাশাপাশি তিনি গদ্য এবং ভ্রমণকাহিনীও লিখেছেন। তার কবিতায় মূলত নারীপ্রেম, শ্রেণি-সংগ্রাম এবং স্বৈরাচার বিরোধিতা, এ-বিষয়সমূহ প্রকাশ পেয়েছে। ১৯৭০ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রেমাংশুর রক্ত চাই প্রকাশিত হবার পর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এ-গ্রন্থের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে লেখা হুলিয়া কবিতাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং পরবর্তীতে এর উপর ভিত্তি করে তানভীর মোকাম্মেল একটি পরীক্ষামূলক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। এছাড়াও তার স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো কবিতাটি বাংলাদেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তকে পাঠ্য। তিনি ১৯৮২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ২০০১ সালে একুশে পদক এবং ২০১৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার অর্জন করেন পুরস্কার বাংলা একাডেমী, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার ∆ প্রাথমিক জীবন সম্পাদনা ১৯৪৫ সালে নেত্রকোণার বারহাট্টার কাশবন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ছেলেবেলা কাটে নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলার কাশবনে। তার পিতার নাম সুখেন্দু প্রকাশ গুণ এবং মাতা বিনাপনি। সুখেন্দু ও বিনাপনির তিন মেয়ে এবং দুই ছেলের মধ্যে নির্মলেন্দু ছোট। ∆শিক্ষাজীবন প্রথমে বারহাট্টার করোনেশন কৃষ্ণপ্রসাদ ইন্সটিটিউটে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন তিনি।১৯৬২ সালে দুই বিষয়ে লেটারসহ মেট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ পান৷ মেট্রিক পরীক্ষার আগেই নেত্রকোণা থেকে প্রকাশিত ‘উত্তর আকাশ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণের প্রথম কবিতা ‘নতুন কান্ডারী’৷ মেট্রিকের পর আই.এস.সি পড়তে চলে আসেন ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজে৷ মেট্রিক পরীক্ষায় ভালো রেজাল্টের সুবাদে পাওয়া রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপসহ পড়তে থাকেন এখানে৷ ১৯৬৪ সালের আই.এস.সি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডের ১১৯ জন প্রথম বিভাগ অর্জনকারীর মাঝে তিনি ছিলেন একমাত্র নেত্রকোণা কলেজের৷ পরবর্তীকালে বাবা চাইতেন ডাক্তারী পড়া৷ কিন্তু না, তিনি চান্স পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগে৷ ভর্তির প্রস্তুতি নেন নির্মলেন্দু গুণ৷ হঠাত্‍ হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা শুরু হয় ঢাকায়৷ দাঙ্গার কারণে তিনি ফিরে আসেন গ্রামে৷ ঢাকার অবস্থার উন্নতি হলে ফিরে গিয়ে দেখেন তার নাম ভর্তি লিষ্ট থেকে লাল কালি দিয়ে কেটে দেওয়া৷ এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে না পেরে ফিরে আসেন গ্রামে৷ আই.এস.সি-তে ভালো রেজাল্ট করায় তিনি ফার্স্ট গ্রেড স্কলারশিপ পেয়েছিলেন৷ মাসে ৪৫ টাকা, বছর শেষে আরও ২৫০ টাকা৷ তখনকার দিনে অনেক টাকা৷ ১৯৬৯ সালে প্রাইভেটে বি.এ. পাশ করেন তিনি (যদিও বি.এ. সার্টিফিকেটটি তিনি তোলেননি)। ১৯৬৫ সালে আবার বুয়েটে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ∆সাহিত্য ধারা নির্মলেন্দু গুণের বেশিরভাগ কবিতায় অত্যাধুনিক দৃষ্টান্তবাদিতা পরিলক্ষিত। তার নারীপ্রেমার্দ্র কবিতাগুলো ভারতীয় আবেগ-অনু্ভূতি সংলগ্ন। তিনি দেশপ্রেমের যে-দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা সত্যিই বিরল। ১৯৭০ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’ প্রকাশিত হবার পর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এ-গ্রন্থের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে লেখা হুলিয়া কবিতাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। কবিতার পাশাপাশি ভ্রমণ কাহিনীও লিখেছেন। নিজের লেখা কবিতা এবং গদ্য সম্পর্কে তার নিজের বক্তব্য হলো - {অনেক সময় কবিতা লেখার চেয়ে আমি গদ্যরচনায় বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করি। বিশেষ করে আমার আত্মজৈবনিক রচনা বা ভ্রমণকথা লেখার সময় আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি যে আমি যে গদ্যটি রচনা করতে চলেছি, তা আমার কাব্য-রচনার চেয়ে কোনো অর্থেই ঊনকর্ম নয়। কাব্যকে যদি আমি আমার কন্যা বলে ভাবি, তবে গদ্যকে পুত্রবৎ। ওরা দুজন তো আমারই সন্তান। কাব্যলক্ষ্মী কন্যা যদি, গদ্যপ্রবর পুত্রবৎ।} বহুল আবৃত্ত কবিতাসমূহের মধ্যে - হুলিয়া, অসমাপ্ত কবিতা, মানুষ (১৯৭০ প্রেমাংশুর রক্ত চাই), আফ্রিকার প্রেমের কবিতা (১৯৮৬ নিরঞ্জনের পৃথিবী) - ইত্যাদি ∆পুরস্কার বাংলা একাডেমী পদক (১৯৮২) একুশে পদক (২০০১) স্বাধীনতা পুরস্কার (২০১৬) ∆প্রকাশিত গ্রন্থ কাব্যগ্রন্থ প্রেমাংশুর রক্ত চাই (১৯৭০) না প্রেমিক না বিপ্লবী (১৯৭২) কবিতা, অমিমাংসিত রমণী (১৯৭৩) দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী (১৯৭৪) চৈত্রের ভালোবাসা (১৯৭৫) ও বন্ধু আমার (১৯৭৫) আনন্দ কুসুম (১৯৭৬) বাংলার মাটি বাংলার জল (১৯৭৮) তার আগে চাই সমাজতন্ত্র (১৯৭৯) চাষাভুষার কাব্য (১৯৮১) অচল পদাবলী (১৯৮২) পৃথিবীজোড়া গান (১৯৮২) দূর হ দুঃশাসন (১৯৮৩) নির্বাচিতা (১৯৮৩) শান্তির ডিক্রি (১৯৮৪) ইসক্রা (১৯৮৪) প্রথম দিনের সূর্য (১৯৮৪) আবার একটা ফুঁ দিয়ে দাও (১৯৮৪) নেই কেন সেই পাখি (১৯৮৫) নিরঞ্জনের পৃথিবী (১৯৮৬) চিরকালের বাঁশি (১৯৮৬) দুঃখ করো না, বাঁচো (১৯৮৭) ১৯৮৭ (১৯৮৮) যখন আমি বুকের পাঁজর খুলে দাঁড়াই (১৯৮৯) ধাবমান হরিণের দ্যুতি (১৯৯২) কাব্যসমগ্র, ১ম খণ্ড (১৯৯২, সংকলন) কাব্যসমগ্র, ২য় খণ্ড (১৯৯৩, সংকলন) অনন্ত বরফবীথি (১৯৯৩) আনন্দউদ্যান (১৯৯৫ ) পঞ্চাশ সহস্র বর্ষ (১৯৯৫ ) প্রিয় নারী হারানো কবিতা (১৯৯৬) শিয়রে বাংলাদেশ ইয়াহিয়াকাল (১৯৯৮ ) আমি সময়কে জন্মাতে দেখেছি (২০০০) বাৎস্যায়ন (২০০০) গল্পগ্রন্থ সম্পাদনা আপন দলের মানুষ ছড়ার বই সম্পাদনা সোনার কুঠার (১৯৮৭) আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ সম্পাদনা আমার ছেলেবেলা আমার কণ্ঠস্বর আত্মকথা ১৯৭১ (২০০৮) অনুবাদ সম্পাদনা রক্ত আর ফুলগুলি (১৯৮৩) Rabindranath Thakur, Nazrul Islam kobita, Shankh Ghosher Adhunik Kobita, Joy Goswamir kobita, Nirendranath Chakraborty, Sunil Gangopadhyay er kobita premendra mitra kobita, #AnuvutirAntarale #Debasish #AdhunikKobita

Comments