Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно লক্ষা কবুতর পালন পদ্ধতি ও দাম | Fantail pigeon Rearing | Lakkha pigeon price in bd или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
লক্ষা কবুতর পালন পদ্ধতি ও দাম | Lokkha Kobutor Palon | Fantail Pigeon care and breeding Bangla লাক্ষা কবুতর, যা ফ্যানটেইল কবুতর নামেও পরিচিত, তাদের সৌন্দর্য ও অনন্য লেজের জন্য পাখিপ্রেমীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। সঠিক পরিচর্যা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এই কবুতর পালন করা সহজ এবং লাভজনক হতে পারে। সাধারণভাবে দেশী কবুতরের মত রোগবালায় প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভালো থাকায় এবং অত্যন্ত সৌন্দর্যের কারণে কবুতরটি পালন জনপ্রিয় । আজকের ভিডিওতে থাকছে লক্ষা কবুতরের জাত পরিচিতি। লক্ষা কবুতরের যত্ন পরিচর্যা সম্পর্কে বিস্তারিত। তাছাড়া আপনি কিভাবে একজোড়া সুস্থ সবল রক্ষা কবুতর কিনতে পারেন তাও বলবো আজকের ভিডিওতে। ১. লাক্ষা কবুতরের পরিচিতি: লক্ষা কবুতর চেনার উপায় , লক্ষা কবুতরের দাম, লক্ষা কবুতরের খাঁচার সাইজ , লক্ষা কবুতরের বাচ্চা পালন, লাক্ষা কবুতর সাদা সীলভার, গ্ৰে, বা কালো রঙের হতে পারে এবং তাদের লেজ ময়ূরের পাখার মতো বিস্তৃত, যা তাদের অনন্য করে তোলে। তাদের শান্ত স্বভাব ও সৌন্দর্যের কারণে অনেকেই এদের পালন করতে আগ্রহী।লক্ষা কবুতরের জাত এর ধারণ হচ্ছে ভিঞ্চি। এই প্রজাতিটি পাকিস্তান ভারত চীন ও স্পেন থেকে উদ্ভূত হয় বলে ধারণা করা হয়। 1150 সালের দিকে লক্ষা কবুতর টি প্রথম স্পেন থেকে ইন্ডিয়াতে আনা হয়। এবং পনেরোশো সাত সালে এটি জাত উন্নয়নে ইন্ডিয়াতে কাজ শুরু করেন পরবর্তীতে বিভিন্ন দেশ ও এর জাত উন্নয়নে সফল ভাবে কাজ করতে সক্ষম হয়। এদের ইংরেজি ফ্যানটেল, ইন্ডিয়ান ফান্টেল এবং থাই ফ্যানটেল এর মতো কয়েকটি উপনাম ও রয়েছে। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ এই কবুতরটি কে লক্ষা বা ময়ূরী নামে ডেকে থাকে । সমস্ত কবুতর প্রেমীদের মনে স্থান দখল করে আছে এবার আসি দৈনিক বরননায় ফ্যানটেল প্রতিটা দেশের কবুতর প্রেমীদের কাছে একটি জনপ্রিয় প্রজাতি। এদের গড় উচ্চতা 11 ইঞ্চি হয়ে থাকে এবং এদের গড় ওজন 370 গ্রাম। ইংলিশ ফ্যানটেল তুলনামূলকভাবে একটু বড় হয়ে থাকে এবং এদেরকে ফ্যানটেল এর উন্নত এবং আধুনিক সংস্করণ হিসেবে ধরা হয়। এদের লেজ গুলো সাধারণত 30 থেকে 40 টি ফেদার দ্বারা গঠিত। যা দেখতে পাখা আকৃতির হয়ে থাকে। মূলত পাখা আকৃতির লেজের কারণে এদের ফ্যানটেল নামকরণ করা হয়েছে। এই কবুতরটির কিছু প্রজাতির পায়ে পালক রয়েছে আবার কিছু প্রজাতির পায়ে পালক থাকে না কিছু প্রজাতির ক্ষেত্রে মাথায় ঝুটি দেখতে পাওয়া যায় আবার কিছু প্রজাতির ঝুটি দেখতে পাওয়া যায় না। লক্ষা বা ফ্যানটেল কবুতরগুলো সাদা-কালো খয়রি আলমন্ড তামাটে সিলভার সহ বিভিন্ন কালারের হতে পারে। ২. ঘর নির্মাণ: লাক্ষা কবুতর পালনের জন্য বিশেষ ধরনের খাঁচা বা ঘর প্রয়োজন। প্রতি জোড়া কবুতরের জন্য ১ বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন হয়। জায়গা কম থাকলে, বহুতল খাঁচা তৈরি করা যেতে পারে। খাঁচার সামনে ৫-৬ ইঞ্চি বারান্দা রাখা উচিত, যাতে কবুতর সহজে বসতে পারে। খাঁচা এমন স্থানে স্থাপন করতে হবে যেখানে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করে এবং বৃষ্টি বা ঝড়ো হাওয়া থেকে সুরক্ষা পাওয়া যায়। ৩. খাদ্য ব্যবস্থাপনা: লাক্ষা কবুতরকে সুষম খাদ্য প্রদান করা জরুরি। তাদের খাদ্যতালিকায় ভুট্টা, গম, ছোট ধান , বাজরা, সরিষা দানা, ছোলা, সয়াবিন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এ ধরনের দামি কবুতর গুলোর জন্য আমরা স্পেশালি একটা ব্রিডিং sidemix বিক্রি করি 120 টাকা কেজি। প্রয়োজনের সংগ্রহ করতে পারেন। প্রতি জোড়া কবুতরের জন্য দৈনিক ৬০-৮০ গ্রাম খাদ্য প্রয়োজন হয়। সেই হিসাবে একজোড়া লক্ষা কবুতর এক মাসে দুই থেকে তিন কেজি পর্যন্ত খাবার খায়। যারা কবুতরের খাবার করতে চান তারা আমাদের গ্রো লাইফের পঞ্চাশ কেজির খাবার এর বস্তা গুলো নিতে পারেন। ৪. প্রজনন ও বংশবৃদ্ধি: লাক্ষা কবুতর সাধারণত ৬ মাস বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে। প্রতি ২৮ দিন পরপর তারা ২টি করে ডিম পাড়ে। ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে প্রায় ১৮ দিন সময় লাগে। জন্মের পর প্রথম ১০ দিন বাচ্চারা মা-বাবার খাদ্যথলি থেকে crop milk নামের এক ধরনের দুধজাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে। ২৮ দিন পর বাচ্চারা নিজে খাবার খেতে সক্ষম হয়। এরপর ধীরে ধীরে বাইরের খাবার খাওয়া শিখে যায়। মোটামুটি তিন মাস বয়স হলে বিক্রির উপযোগ্য হয়। ৫. রোগ প্রতিরোধ ও পরিচর্যা: সাধারণভাবে অন্যান্য দেশি কবুতরের মতোই এদেরও রোগ বালাই খুব কম হয়। তবে বড় কয়েকটি রোগের মধ্যে বসন্ত এবং রানীক্ষেত ও টাল রোগ রয়েছে। শুধু এই দুইটা রোগেই কবুতর মরতে দেখা যায়। তাছাড়া ছোটখাটো অসুখে কবুতর মারা যায় না। ঠান্ডা ডায়রিয়া কিংবা ছোটখাটো আসুক খুব সহজে কিছুদিন চিকিৎসা করে ভালো করে তোলা যায়। এজন্য লক্ষা কবুতর কিনলে প্রথমেই তাদের রানীক্ষেত এবং পক্স বা বসন্তের টিকা দিয়ে নিবেন তাহলে আর আপনার কবুতর নিয়ে ঝুঁকি থাকবে না। লাক্ষা কবুতরের রোগ প্রতিরোধের জন্য তাদের ঘর প্রতিদিন পরিষ্কার রাখা, সুষম খাদ্য প্রদান এবং বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা জরুরি। কোনো কবুতর অসুস্থ হলে তাকে আলাদা রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে পশুচিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে। ৬, লক্ষা কবুতর এর দাম দর ও ব্যবসায় লাভ ক্ষতি অতীতের একটা সময় যে লক্ষা কবুতর গুলোর দাম জোড়া প্রতি তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা ছিল সে কবুতরগুলোর অতিরিক্ত পরিমাণে ব্রেড হওয়ায় বর্তমানে দাম কমে ১০০০ থেকে ৩০০০ এর মধ্যে নেমে এসেছে। তবে এটা জাত কোয়ালিটি এবং জাতের বিশুদ্ধতা ভেদে কিছুটা ভিন্ন কম বা বেশি হতে পারে। লাক্ষা কবুতর পালন স্বল্প খরচে অধিক লাভজনক হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, 50 জোড়া লাক্ষা কবুতর পালনের জন্য প্রাথমিক খরচ প্রায় ১০০,০০০ টাকা হতে পারে, যা ৮ মাসের মধ্যে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। এরপর প্রতি মাসে প্রায় ১৫,০০০ থেকে ২০০০০ টাকা লাভ করা যেতে পারে। লাক্ষা কবুতর পালন সঠিক পরিচর্যা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সহজেই করা যায় এবং এটি একটি লাভজনক উদ্যোগ হতে পারে।