У нас вы можете посмотреть бесплатно এলার্জি ! ভ্যাক্সিন কি জরুরি ? Dr. Md. Gulzar Hossain или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
এলার্জি ! ভ্যাক্সিন কি জরুরি ? /এলার্জির ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায়/অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে ভ্যাকসিন বা টিকার ভূমিকা/এলার্জিজনিত রোগ থেকে দীর্ঘমেয়াদি সুস্থ থাকার উপায়/অ্যালার্জির টিকার নাম কী?/অ্যালার্জির জন্য ভ্যাকসিন/এলার্জির টিকা কত বছর বয়সে নিতে হয়?এলার্জি টিকা কতদিন পরপর নিতে হয়? #Allergy #allergytest #immunotherapy ------------------------------- আমাদের অনেকেরই ধারণা এলার্জির কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। ওষুধ দিয়ে উপসর্গ কিছুদিন দমিয়ে রাখা যায় এবং ওষুধ বন্ধ করলেই শুরু হয় উপসর্গগুলো। এ কথা কিন্তু অমূলক কিছু নয়। প্রায় ক্ষেত্রেই তাই দেখা দেয়। তাই এলার্জি রোগীদের জানা দরকার আপনার রোগটা আসলে এলার্জিজনিত কিনা, তা এলার্জি বিশেষজ্ঞের কাছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঠিকভাবে নির্ণয়ের পর তার চিকিৎসা করা। তাই এলার্জিজনিত রোগের ৩টি চিকিৎসা পদ্ধতি: প্রথমত অ্যালার্জি দ্রব্যাদি থেকে এড়িয়ে চলা, দ্বিতীয় ওষুধ চিকিৎসা, তৃতীয়ত ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি। প্রায় ৮০ বছর ধরে এই ভ্যাকসিন বিভিন্ন দেশে প্রচলিত এবং এক এক দেশে এক একভাবে প্রয়োগ করা হয় কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা ছাড়াই। তাই ভ্যাকসিন বা অ্যালার্জেন ইমুনোথেরাপি ব্যবহারের দিকনির্দেশনা তৈরির জন্য ১৯৯৭ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান কার্যালয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বিশ্বব্যাপী অ্যালার্জি, হাঁপানি ও ইসুনোথেরাপি সংক্রান্ত বিভিন্ন সংস্থা একত্রিত হয়ে অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী দ্রব্যাদি বা অ্যালার্জেনের বিরুদ্ধে প্রতিষেধকমূলক অ্যালার্জেন ইমুনোথেরাপি বা ভ্যাকসিনের ব্যবহারের দিকনির্দেশনা তৈরি করে। ভ্যাকসিন কোন রোগে বেশি কার্যকর? অ্যালার্জিজনিত হাঁপানি (অ্যাজমা), অ্যালার্জিক রাইনাইটিস ও অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিসের ক্ষেত্রে এই ভ্যাকসিন অত্যন্ত কার্যকর। অ্যালার্জি ভ্যাকসিন কী? অ্যালারজেন ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে স্বল্পমাত্রা থেকে পর্যায়ক্রমে উচ্চতর মাত্রায় অ্যালার্জেন (যে অ্যালারজেন দ্বারা রোগীর শরীরে উপসর্গ দেখা দেয়) অ্যালার্জিক ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করানো হয়, যাতে পরবর্তী সময়ে অ্যালার্জেনের সংবেদনশীলতা কমে যায়। কীভাবে কাজ করে? রক্তের আইজিই (যা অ্যালার্জির জন্য মূলত দায়ী) তাকে ধীরে ধীরে কমিয়ে দেয়। রক্তে আইজিজি-এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। মাস্ট সেল যা হিস্টামিন নিঃসরণ করে তা কমিয়ে দেয়। আগে ধারণা ছিল অ্যালার্জিজনিত রোগের কোনো চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই। তাই গরিব রোগীরা তাবিজ কবজের দিকে ঝুঁকে পড়েন আর সচ্ছল রোগীরা পার্শ্ববর্তী দেশসহ বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা নিতে গিয়ে দেশের মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা ও সময় দুটোই অপচয় করছেন । এ জন্য রোগীদের জানা দরকার যে, সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা গ্রহণ করলে এ রোগ থেকে পরবর্তী সময়ে হাঁপানি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব, উন্নত দেশের সকল প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা বর্তমানে বাংলাদেশেই রয়েছে। আলোচকঃ ডাঃ মোঃ গুলজার হোসেন এমবিবিএস, এমডি (হেমাটোলজি) রক্তরোগ ও রক্ত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ সহকারি অধ্যাপক রক্তরোগ বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা চেম্বার: পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উত্তর বাড্ডা শাখা, প্রগতি সরণি, ঢাকা। এপয়েন্টমেন্ট নিতে ফোন করুন: 01792402278 01841122215 --------------------------------- https://drgulzarhossain.com/ / gulzarhematologist / gulzar.h.ujjal #DrGulzarHematologyCare #TheFriendOfYourBlood #DrMdGulzarHossain #Hematologist #Haematology #OfficialYoutubeChannel #LaunchingPromoVideo #GulzarHossainUjjal #DoctorsSolution