У нас вы можете посмотреть бесплатно ধুপপানি ঝর্না ভ্রমণ গাইড | রোমাঞ্চকর ট্রেকিং আর ঝিরিপথে উপভোগ করুন | Dhuppani Jharna Travel Guide или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
#ধুপপানি_ঝর্না_ভ্রমণ_গাইড #পাহাড়ে লুকিয়ে থাকা এক অপরুপ #সৌন্দর্য #ধূপপানি #ঝর্ণা’ #sharif_bangali নীলাদ্রি রিসোর্টের ফোন নাম্বার 01869613850 রাঙ্গামাটির বিলাইছড়ি উপজেলার ৩নং দুর্গম ফারুয়া ইউনিয়নের ধূপপানি ঝর্ণা স্থানীয় বাসিন্দাসহ পর্যটকদের কাছে একটি দৃষ্টিনন্দন ঝর্ণা হিসেবে পরিচিত। রাঙ্গামাটির সুভলং, ঘাগড়াসগ পাহাড়ের বিভিন্ন প্রান্তে একাধিক ঝর্ণা থাকলেও বর্তমানে ধূপপানি ঝর্ণাই সবার কাছে প্রিয় একটি স্পট। দেশের সবচেয়ে সুন্দর ঝর্ণাগুলোর মধ্যে পাহাড়ের ধূপপানি ঝর্ণা একটি। সুবিশাল উচ্চতা, শুভ্র জলরাশি, ঝর্ণার নিচে গুহা, পথিমধ্যে উঁচু নিচুঁ দৃষ্টি নন্দন পাহাড় আর ছড়া, ছড়া হতে বহমান ঝিরিঝিরি পানির শব্দ, পাহাড়ি ছোট্ট ছোট্ট পাড়া এবং ক্ষুদ্র নৃ- তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর জীবনধারা, ঝর্ণার অনেক উঁচু থেকে আঁচড়ে পড়া জলরাশি দর্শনার্থীদের মুহূর্তের জন্য বিমোহিত করে দেয়। ধূপপানি ঝর্ণার নিচের গুহায় চোখ বন্ধ করে বসলে মনে হবে এ যেন অন্য একটি জগত। সমতল থেকে এ ঝর্ণার উচ্চতা প্রায় ১৫০ ফুট। ঝর্ণা হতে আঁছড়ে পড়া পানির শব্দ প্রায় এক কিলোমিটার দূরেও শোনা যায়। ধূপপানি শব্দের অর্থ হচ্ছে কুয়াশার পানি। আবার তঞ্চঙ্গ্যা ভাষায় ধূপ শব্দের অর্থ হলো সাদা পানি। পাহাড়ের গা ঘেঁষে কুয়াশার মতো অবিরাম ধারায় সাদা পানি প্রবাহিত হয় বলে স্থানীয়রা এর নাম রাখে ধূপপানি ঝর্ণা। সংগীতের সুর এবং তালের অপূর্ব সুরধ্বনির মতো এ ঝর্ণা হতে যেই সুর লহড়ি বেজে উঠে, মনে হয় কোনো এক স্বর্গের পরী তার অপূর্ব কণ্ঠে গান শুনিয়ে যাচ্ছেন সবাইকে। ধূপপানি ঝর্ণা নিয়ে বিলাইছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ধূপপান ঝর্ণাটি লোক চক্ষুর অন্তরালে ছিল। ২০০০ সালে এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী গভীর অরণ্যে ধূপ পানি ঝর্ণার উপরে বসে পাহাড়ে ধ্যান শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন মিলে ঐ বৌদ্ধ ধ্যানরত সন্ন্যাসীকে সেবা করতে গেলে ওই ঝর্ণাটির সৌন্দয্য জনসম্মুখে পরিচিতি লাভ করে। তিনি এ ঝর্ণার অবকাঠামো নির্মাণে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।