У нас вы можете посмотреть бесплатно #কর্ণগড় или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
#মেদিনীপুর রেল স্টেশন থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরেই অবস্থিত এই কর্ণগড় মহামায়া মন্দির। NH60 ভাদুতলা বাইপাস থেকেও পাওয়া যায় অটো টোটো। কথিত আছে, এই মহামায়া মন্দির রানি শিরোমণির দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু অনেকেই আবার বলেন যে, রানি শিরোমণি নন। কর্ণগড়ের মহামায়া মন্দির আরও পুরোনো। সে যাই হোক, এটুকু জানা যায় যে শিবায়ন কাব্যের রচয়িতা কবি রামেশ্বর ভট্টাচার্য এই মন্দিরে বসেই তাঁর কাব্য রচনা করেছিলেন। তাঁর এই কাব্যে কর্ণগড়ের রাজপরিবারের ও বর্ণনা দেওয়া আছে। মহামায়া মন্দিরের প্রবেশদ্বারেই রয়েছে পঁচাত্তর ফুট উঁচু পাথরের তোরণ। নামে মহামায়া মন্দির হলেও, কর্ণগড়ের এই মন্দিরেই একইসঙ্গে দেবী বগলা মায়ের বিগ্রহ ও রয়েছে। ভক্তদের দাবি, এখানকার দেবী বগলা মাতা অত্যন্ত জাগ্রত। মুখ ফুটে মা কে কিছু না বললেও, মা নিজের থেকেই সবার মনের কষ্ট বুঝতে পারেন। পাঁচ চূড়াবিশিষ্ট এই মহামায়া মন্দির চত্বরের মধ্যেই রয়েছে দণ্ডেশ্বর শিবের মন্দির। এবং বাম পাশে বজরংবলির মন্দির। এখানে দেবীকে নানা পদ দিয়ে পুজো দেওয়া হয়। এখানে দেবীর নিরামিষ ও আমিষ দুই প্রকার ভোগের প্রথাই প্রচলিত আছে। মন্দির চত্বরে রয়েছে সিদ্ধিকুণ্ড। এই কুন্ডের জল শুধু মাত্র দেবীর অন্ন ভোগ রন্ধন ও পুজোর কাজে লাগে। এমনভাবে এই কুণ্ড ঘেরা আছে যে সেখানে প্রায় আলোই পৌঁছয় না। তবু ও কখনোই এই কুণ্ডের জল নষ্ট হয় না। আবার, যতোই গরম পড়ুক না-কেন, এই কুণ্ডের জল কখনোই শুকিয়েও যায় না। এই মন্দির ঘিরে রয়েছে এক সিদ্ধপুরুষের কাহিনিও। তিনি এই মন্দিরেই সাধনা করে সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। গুরু পূর্ণিমা তিথিতে তাঁর ভক্তরা এই মন্দিরে আসেন এবং সেই বিশেষ দিন টি কে উদযাপন করে। শীতকালে মন্দির খোলা থাকে সকাল 8 টা থেকে সন্ধ্যা 7 টা পর্যন্ত। আর গ্রীষ্মকালে মন্দির খোলা থাকে সকাল 8 টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।দেবীর অন্ন ভোগ পাওয়ার জন্য সকাল ৯টার মধ্যে এসে এখানে কুপন কাটতে হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, এই মন্দিরে এসে প্রার্থনা করলে দেবী অবশ্যই মনস্কামনা পূরণ করেন। এখানে এলেই মন প্রাণ জুড়িয়ে যায়। সকল চিন্তার মুক্তি ঘটে। তাই এখানে বহু দূর দূরান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসেন মায়ের কাছে। এখানে বিবাহ অন্নপ্রাশনের মতো সকাল শুভ কার্জ সম্পন্ন করা হয়। এখানে একটি ধর্মশালার মোতোই আছে। এখানে এসে যেকোনো অনুষ্ঠান বাড়ি করতে চাইলে সল্প মূল্যে সেটি ভাড়া পাওয়া যায়। খাওন দাওন করার জন্য ও মন্দিরের পিছনের দিকে ভীষন বড়ো বড়ো হল ঘর বানানো আছে।