У нас вы можете посмотреть бесплатно নকসী কাঁথার মাঠ কাব্যের মূলকাহিনি | পল্লকবি জসীমউদ্দিন | Nokshi Kathar Math By Jasim Uddin | или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
বাংলা বিভাগ অনার্স ফাস্ট ইয়ারের পাঠ্য বাংলা কবিতা। কাব্যঃ নকশী কাঁথার মাঠ লেখক : জসিম উদ্দীন প্রকাশ : ১৯২৯ ( পলাশ প্রকাশনী) ধরন : রোমান্টিক কাব্য কাহিনী সংক্ষেপ: নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লেখা এটি পল্লী কবির সেরা কাব্য। মূলত রূপাই ও সাজুর প্রেম কাহিনী ও মর্মান্তিক বিচ্ছেদ নিয়ে এ কাব্য লেখা হয়েছে। রুপাই গায়ের একজন সহজ সরল ছেলে। বাঁশি বাজায়।তার পরিচয় দিতে গিয়ে কবি বলেন: “এই গায়ের এক চাষার ছেলে লম্বা মাথার চুল কালো মুখেই কালো ভ্রমর, কিসের রঙ্গিন ফুল… আখড়াতে তার বাশের লাঠি অনেক মানে মানী খেলার দলে তারে নিয়েই সবার টানাটানি।” রূপাইয়ের পাশের গাঁয়ে সাজুর বাড়ি। তার পরিচয়ে কবি বলেন: “সেইখানে এক চাষার মেয়ে নামটি তাহার সোনা সাজু বলেই ডাকে সবে, নাম নিতে যে গোনা… এমন মেয়ে বাবা তো নেই কেবল আছে মা গাঁও বাসীরা তাই বলে তায় কম জানিতনা” একটি বিয়ের আয়োজনকে কেন্দ্র করে রূপাই ও সাজুর পরিচয়।তারপর প্রেম এবং বিয়ে। প্রেম ও বিয়ের কাহিনী গুলো পড়ে মুহিত হবেন। সাজু ও রূপাই আনন্দের মধ্যেই দিন যাপন করছিল। হঠাৎ বনগেঁয়োরা পাড়ার মানুষের ধান কাটতে আসে। ফলে বেধে যায় ভয়ংকর মারামারি।আর রুপাই এ মারামারিতে খুন করে বসে।যার কারনে পুলিশ তাকে খুঁজতে থাকে। সুতরাং তাকে কিছু দিনের জন্য গা ঢাকা দিতে হবে। শুরু হয় রূপাই ও সাজুর করুন বিচ্ছেদের গল্প। রূপাই যখন সাজুর কাছে বিদায় নিতে আসে সাজুর আকুল প্রানের কথা গুলো এমন: “তুমি চলে গেলে পাড়ার লোকে চাইবে ইহার পানে তোমার গলার মালাখানি আমি লুকাইব কোনখানে! রূপা কয় “সখি দীন দুখির যারে ছাড়া কেহ নাই সেই আল্লার হাতে আজি আমি তোমায় সপিয়া যাই”। তার পর রূপাই নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। সাজু মায়ের কাছে চলে যায়।রূপাইয়ের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। কিন্তু দিন যায় মাস যায় রূপাই আসেনা। এ দিকে রূপাইয়ের বিরহে সাজু কেঁদে কেঁদে অসুস্থ হয়ে পড়ে।এক সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।আর মৃত্যুর আগে মাকে বলে: ” আমার রূপাই ঠিকই একদিন ফিরে আসবে।সে দিন আমার কবরের মাটি কেঁদে কেঁদে ভিজাবে। তাই আমার কবরের উপর আমার তৈরি এই নকশী কাঁথাটি বিছিয়ে দিও।যেন তার চোখের জলে এই কাঁথা ভিজে”। এভাবেই রুপাইয়ের বিরহে সাজুর করুন মৃত্যু হয়। এ দিকে বহুদিন পরে গ্রামবাসি দেখল সাজুর কবরের উপর এক ভিনদেশীর মরা দেহ পড়ে আছে। সবার বুজতে বাকী রইলনা এটি কে? কবি এভাবেই বলছেন: “বহুদিন পরে গাঁয়ের লোকেরা গভীর রাতের কালে শুনিল কে যেন বাজাইছে বাঁশি বেদনার তালে তালে প্রভাতে সকলে দেখিল আসিয়া সেই কবরের গায় রোগ গন্ডুডুর একটি বিদেশী মরিয়া রয়েছে হায়।” অনুবাদ: এ কাব্যটি ই. এম. মিলফোর্ড The field of the embroidered quilt নামে অনুবাদ করেন। নিজের অনুভূতি: আমার কাছে মনে হয়ে হয়েছে জসিম উদ্দীনের প্রতিভা চিনতে এ কাব্যটি পড়লেই যথেষ্ঠ। অসাধারন এক রোমান্টিক বিয়োগাত্তক কাব্য এটি।বইটি পড়তে বড়জোড় ১ /২ ঘন্টা সময় লাগবে। কিন্তু পুরোটা সময় আপনাকে কাহিনীর মধ্যে ঢুকে যেতে হবে।এটি এমন একটি কাব্য যা যতবার পড়বেন ততবারই ভাল লাগবে। #বাংলা অনার্স প্রথম_ বর্ষ #বাংলা _কবিতা #জসীমউদ্দিন_ নকসী_ কাঁথার_ মাঠ