У нас вы можете посмотреть бесплатно পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সাপের দ্বীপ | Snake island in Brazil | или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত জনমানবহীন এই দ্বীপে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের বাস। আমাজন সংলগ্ন দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বড় দেশ ব্রাজিল। ব্রাজিলের সাও পাওলোর উপকূল থেকে ২১ মাইল দূরের এই দ্বীপ পৃথিবীর ভয়ংকর দ্বীপগুলোর একটি ‘আইলা-দা-কিমাদা গ্র্যান্দে’ বা স্নেক আইল্যান্ড। ‘আইলা-দা-কিমাদা’ পর্তুগীজ এই শব্দের অর্থ আগুনের দ্বীপ। ব্রাজিলের সাও পাওলো থেকে ৯০ মাইল দূরে অবস্থিত এই দ্বীপের সমস্ত গাছ একসময় জ্বালিয়ে দিয়ে সেখানে কলা চাষের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু জল বেড়ে যাওয়ার কারণে মাঝ পথে কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এই দ্বীপ পরিণত হয় সাপের দ্বীপে। প্রায় ৪ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটারের এই দ্বীপে রয়েছে ৪ লক্ষেরও বেশি সাপের বাস। যদিও সাপের সংখ্যা নিয়ে অনেকেরই মতভেদ রয়েছে। পৃথিবীর সবথেকে ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ নাকি থাকে এই দ্বীপেই। ব্রাজিলের এই দ্বীপের প্রায় বেশিরভাগটাই রেইনফরেস্টে ঢাকা। এর বাকি অংশে রয়েছে ছোট বড় পাথর ও তৃণভূমি। সমুদ্রতল থেকে দ্বীপটির উচ্চতা প্রায় ৬৭৬ ফুট। সমুদ্রে ঘেরা অপরূপ নৈসর্গিক এই দ্বীপে কোনও মানুষের বসতি নেই। এই দ্বীপটিতে শুধু রয়েছে সাপের অবাধ বিচরণ। সেই কারণেই ব্রাজিলের সাও পাওলোবাসীদের কাছে এই দ্বীপটি স্নেক আইল্যান্ড নামেই বেশি পরিচিত। প্রায় ১০ হাজার বছর আগে দ্বীপটি মূল ভূখন্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিল। পরবর্তীকালে সমুদ্রের জলের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় দ্বীপটি মূল ভূখন্ড থেকে আলাদা হয়ে যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপ পিট ভাইপার প্রজাতির ‘গোল্ডেন ল্যান্সহেড’ কেবল স্নেক আইল্যান্ডেই পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, গোল্ডেন ল্যান্সহেড-এর কামড়ে যে পরিমাণ বিষ মানুষের শরীরে প্রবেশ করে, তাতে যে কোনও পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরের মাংস পর্যন্ত গলিয়ে দিতে পারে। সাপের পাশাপাশি স্নেক আইল্যান্ডে প্রায় ৪১ প্রজাতির পাখি রয়েছে। যা এই সাপেদের প্রধান খাদ্য। এই দ্বীপটিতে সরকারিভাবে কোনও মানুষের প্রবেশাধিকার নেই। শুধুমাত্র জাহাজের যাতায়াতের সুবিধার জন্য ১৯০৯ সালে এই দ্বীপটিতে একটি লাইট হাউস তৈরি করা হয়েছিল। অটোমেটিক সিগনালের ব্যবস্থার আগে অবধি ব্রাজিলিয়ান নেভির একজন অফিসার ও তাঁর পরিবার এখানে বসবাস করতেন। পরিবারের সবাই সাপের কামড়ে মারা যায়। রহস্যময় এই দ্বীপটি নিয়ে অনেক রকমের গল্পও শোনা যায়। যার মধ্যে কিছু সত্য আবার কিছু কাল্পনিক গল্পও রয়েছে। স্থানীয় জেলেরা জানান, এ দ্বীপে যারা গেছেন তাদের কেউই আর ফিরে আসেনি।