У нас вы можете посмотреть бесплатно Desh Premik | Bangla New Movie 2018 | Manna, Champa, Alamgir, Mizu Ahmed | Official Movie или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
Bangla Movie : Desh Premik Director : Kazi Hayat Starcast: Alamgir, Champa, Manna, Sheikh Mojibur Rahman, Dolly Johur, Shah Alam Kiran, Mizu Ahmed, Ashish Kumar Louho, Kala Aziz, Masud Sheikh. Singer: Rezwana Choudhury Bannya Music: Azad Rahman Language: Bengali Label: Digital Entertainment #DeshPremik #BengaliMovie #Alamgir #MasudSheikh #Manna কাহিনী সংক্ষেপঃ আলমগীর একজন চিত্রপরিচালক। সংসারে স্ত্রী (ডলি জহুর) ও এক শিশু কন্যা (চম্পা) নিয়েই সুখেই আছেন। স্ত্রী ডলি জহুর শিল্পপতি পিতার একমাত্র মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও বাবার অমতে খুব সাধারন আলমগীরকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন । যিনি আলমগীরকে নিয়ে গর্ব করেন। শ্বশুর আরিফুল হকের কাছে আলমগীর হলো পৃথিবীর সবচেয়ে নির্বোধ ব্যক্তি। যিনি পরিচালক আলমগীর’কে পছন্দ করেন না। আলমগীর দেশপ্রেমিক নামের একটি নতুন ছবি নির্মাণ করছেন যা ছিল নষ্ট সমাজ ও নষ্ট রাজনীতির এক সাহসী চিত্রায়ন। কিন্তু ছবিটি মুক্তির আগেই সমালোচিত হয় সরকারের পক্ষ থেকে। আলমগীর’কে তথ্যমন্ত্রী বাসায় ডেকে নিয়ে ছবিটি মুক্তি না দিতে অনুরোধ জানায় এবং এর বদলে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দেন । আলমগীর তথ্যমন্ত্রীর প্রস্তাব সরাসরি ফিরিয়ে দেন এবং শুরু করেন ছবিটি মুক্তি দেয়ার প্রক্রিয়া । কিন্তু সরকারের নির্দেশে তাঁকে এফডিসির ল্যাবে ছবিটি প্রিন্ট করতে দেয়া হয় না। পদে পদে আলমগীর বাধাগ্রস্থ হোন। কোন প্রযোজক, পরিবেশক ছবিটির বাকি কাজ শেষ করতে অর্থ প্রদানে আগ্রহী হয় না। আলমগীর বিদেশ থেকে ছবিটি প্রিন্ট করিয়ে আনার জন্য এফডিসির সম্পাদক আশিস কুমার লৌহের কাছ থেকে টাকা ধার নেন এবং স্ত্রীর গহনা বিক্রি করে বাকি টাকা যোগাড় করেন । সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যখন দেখলেন কোন ভাবেই আলমগীরকে থামানো যাচ্ছে না তখনই রাতের অন্ধকারে ঘর থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায় এবং একটি স্বর্ণচোরাচালানের মামলায় জড়িয়ে দেয়। রিমান্ডের নামে চলে পুলিশের অমানুষিক নির্যাতন। স্ত্রী ও সন্তানের কথা চিন্তাকরে পুলিশের কথায় মিথ্যা স্বীকারোক্তি দিতে রাজী হয়। স্বীকারোক্তি দেয়ায় আলমগীরের ২০ বছরের জেল হয়। আলমগীর চলে যান অন্ধকার কারাগারে । স্ত্রী ডলি জহুর শিল্পপতি বাবার সহযোগিতায় একমাত্র মেয়েকে নিয়ে চলে যান দেশের বাহিরে। Enjoy & stay connected with us! ► Subscribe US #DigitalEntertainment : https://goo.gl/2zXKWM ► Like us on Facebook: / digitalentertainmentmedia