У нас вы можете посмотреть бесплатно Defamation vs. Right to Speak: মানহানি বনাম বাক স্বাধীনতা, কী কী ভাবে হতে পারে মানহানি | NEW2NEWZ или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
Defamation vs. Right to Speak: মানহানি বনাম বাক স্বাধীনতা, কী কী ভাবে হতে পারে মানহানি | NEW2NEWZ #banglanews #bengalinews #new2newz #defamationvsrighttospeak, সোশ্যাল মিডিয়ায় কতটা কুকথা বললে মানহানি মামলা করা যায় জানেন কি? ভারতীয় আইন অনুযায়ী সে ক্ষেত্রে শাস্তির ব্যবস্থাও আছে। টাকা দিয়ে করতে হতে পারে ‘ক্ষতি’ পূরণও। প্রতিনিয়ত শোনা যায়, কোনও না কোনও রাজনৈতিক নেতা মানহানির মামলা করছেন। কখনও ডাক পড়ছে রাহুল গান্ধীর, কখনও কেজরীবালের। ২০২৪-এই পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস একটি মানহানির মামলা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। সিঙ্গল বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল একটি নির্দিষ্ট তারিখ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপাল সম্পর্কে সম্মানহানিকর মন্তব্য করতে পারবেন না। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য ছিল, এ তো মুখ্যমন্ত্রীর বাক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ! এ কথা শুনে ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ ছিল, “মানুষের বাকস্বাধীনতা খর্ব করা যায় না। যদিও এই বাকস্বাধীনতার কিছু কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। মন্তব্য করার সময় মনে রাখতে হবে, সেটা যেন মানহানির যে সংজ্ঞা বা মানহানি সম্পর্কিত যে আইন আছে তাকে লঙ্ঘন না করে।” এই মানহানি আর বাক স্বাধীনতার দ্বন্দ্ব বরাবরের। ভারতে মানহানির জন্য কি সত্যিই শাস্তি পেতে হয়? দিতে হয় কত জরিমানা, জেনে নিন। মান বা সম্মান হল এমন একটি বিষয়, যা নষ্ট হলে বেঁচে থাকাও কঠিন হয়ে পড়ে অনেকের পক্ষে। কোন ব্যক্তি বা সংস্থা- দুই ক্ষেত্রেই ভাবমূর্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনও ব্যক্তির মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হলে তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত মানুষ বা পরিবারের ওপরেও প্রভাব পড়ে। ভারতে দুই ধরনের মানহানির মামলা হয়, একটি সিভিল ও অপরটি ক্রিমিনাল। প্রথমটির ক্ষেত্রে শাস্তিস্বরূপ দিতে হয় টাকা, দ্বিতীয়টির ক্ষেত্রে জেল ও জরিমানার শাস্তি ধার্য করা আছে। মানহানি নিয়ে প্রতিনিয়ত গুচ্ছ গুচ্ছ মামলা হচ্ছে দেশের কোনও না কোনও আদালতে। কারও সম্পর্কে অপমানজনক কথা বললে, তা নিয়ে ভারতীয় আইনে অভিযোগ জানানোর উপায় আছে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যায়, কিছু পোস্ট করার ক্ষেত্রে লাগাম রাখে না কেউ। কোনও ব্যক্তি সম্পর্কে একেবারে প্রকাশ্যে বার্তা দিতে দেখা যায় অনেককেই। ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রামে এমন কিছু করার ক্ষেত্রে সাবধান থাকা দরকার। সোশ্যাল মিডিয়ায় মানহানিকর বক্তব্য রাখার ক্ষেত্রেও রয়েছে বাধ্যবাধকতা। আদালতও সতর্ক করেছে এ ব্যাপারে। সম্প্রতি একটি মামলায় দিল্লি হাইকোর্টে রিটুইট-এর প্রসঙ্গ ওঠে। কারও টুইট রিটুইট করেও কি মানহানির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়া যায়? বিচারপতি স্বর্ণকান্ত শর্মা এই প্রসঙ্গে পর্যবেক্ষণে বলেন, “কারও ভাবমূর্তি বা সম্মান নষ্ট হলে, সেই রিটুইট সবসময় শাস্তিযোগ্য।” তবে ডিসক্লেমার বা সতর্কীকরণ থাকলে, তা গ্রহণযোগ্য। আদালত উল্লেখ করে, ‘কন্টেন্টটির সত্যতা যাচাই করা হয়নি’, এমন সতর্কবার্তা দিলে আইনি জটিলতায় জড়াতে হবে না।