У нас вы можете посмотреть бесплатно অপমান,অপদস্ত, মানহানি, হিংসা, নিন্দাবাদের শিকার হলে মামলা করুন/ ফেসবুক, অনলাইনে মিথ্যাচারে শাস্তি ! или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
আপনি অপমানের শিকার শিকার হয়েছেন, কেউ আপনাকে মানহানি করেছেন, আপনার সম্পর্কে আজেবাজে মন্তব্য করে বেড়াচ্ছে, কুৎসা রটনা করে বেড়াচ্ছে, ফেসবুকে, সংবাদপত্রে কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুৎসা রটনা করে আপনাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে চলেছেন। নো টেনশন। আপনি কুৎসা রটনাকারী ও অপমানকারীদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিতে পারেন। শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারেন কিংবা ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারেন। কীভাবে আইনি প্রতিকার পাবেন, এর জন্য কোথায় যেতে হবে, কি মামলা করতে হবে, কত টাকা খরচ হবে-এসব আইনী দিক, সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আমি পি,এম. সিরাজুল ইসলাম----। আপনি মানহানির অভিযোগ এনে ফৌজদারি ও দেওয়ানি উভয়বিধ মামলা করতেই পারেন। দ-বিধির ৪৯৯, ৫০০,৫০১ ও ৫০২ ধারায় মানহানি কিসে হবে আর কিসে হবে না-সে সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। কাজেই আপনি ফৌজদারি আদালতে মানহানির মামলা করলে আদালত অভিযোগ শুনে আসামীর বিরুদ্ধে সমন জারি করতে পারেন। সমন দেওয়ার পর যদি কোনো ব্যক্তি আদালতে হাজির না হন, সে ক্ষেত্রে বিচারক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন। দ-বিধির ৪৯৯ ধারায় বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির খ্যাতি বা সুনাম নষ্ট করার উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যমূলকভাবে শব্দাবলি বা চিহ্নাদি বা দৃশ্যমান প্রতীকের সাহায্যে কোনো ব্যক্তি সম্পর্কে এমনভাবে কোনো নিন্দা প্রণয়ন বা প্রকাশ করে, তাহলে ওই ব্যক্তির মানহানি করেছে বলে ধরা হবে। এমনকি মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে বললেও তা মানহানি হবে। মৃত ব্যক্তির আত্মীয়স্বজন মানহানির অভিযোগ আনতে পারবেন।