Скачать с ютуб যেভাবে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন রাসুল (সা.) । Bijoy TV в хорошем качестве

যেভাবে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন রাসুল (সা.) । Bijoy TV

মানুষের সুস্থতার জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম। ঘুমের জন্য সবচেয়ে উপযোগী সময় হলো রাত। কেননা আল্লাহ তা’আলা রাতকে বিশ্রামের উপযোগী করেই বানিয়েছেন। আর ইসলামের নির্দেশিত পদ্ধতি ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মোতাবেক ঘুমালে, এই ঘুমও ইবাদতে পরিণত হয়। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মাদ (সা.) রাতে দেরি করে ঘুমানো অপছন্দ করতেন। সাহাবায়ে কিরামকে তাগিদ দিতেন এশার পরপরই ঘুমিয়ে যাওয়ার। এছাড়া এশার আগে ঘুমানো এবং এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করাও অপছন্দ করতেন নবী (সা.)। মহান আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, আমি তোমাদের বিশ্রামের জন্য নিদ্রা দিয়েছি, তোমাদের জন্য রাত্রিকে করেছি আবরণস্বরূপ আর দিনকে বানিয়েছি তোমাদের কাজের জন্য। এদিকে, ঘুমের ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ে নিষেধ করেছেন প্রিয় নবী। নির্জন বাড়িতে ঘুম: (পয়েন্ট আকারে যাবে) অনেক সময় বাড়ি-ঘর নিস্তব্ধ ও নির্জনতায় ছেয়ে থাকে। এসব ঘরে একাকী ঘুমানো উচিত নয়। তাই জনশূন্য ঘরে ঘুমানোর ক্ষেত্রে হাদিসের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) কোনো ঘরে নির্জন রাত যাপন ও একাকী সফর করতে নিষেধ করেছেন। খোলা আকাশের নিচে ঘুম: ঘরের বাইরে কিংবা খোলা আকাশের নিচেও ঘুমাতে নিষেধ করেছেন নবী (সা.) । হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কেউ যদি রাতে বেষ্টনীবিহীন ছাদে ঘুমায়, তাহলে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে আল্লাহর কোনো দায়িত্ব নেই। এছাড়া জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, তোমরা রাতে পানাহারের পাত্রগুলো ঢেকে রেখো, ঘরের দরজাগুলো বন্ধ রেখো। আর সন্ধ্যাবেলা বাচ্চাদের ঘরের ভেতর রেখো, কারণ এ সময় জিনেরা ছড়িয়ে পড়ে এবং যে কোনো কিছুকে দ্রুত পাকড়াও করে। পাশাপাশি, ঘুমাতে যাওয়ার সময় ঘরের বাতি নিভিয়ে দেয়ারও নির্দিশ দিয়েছেন প্রিয় নবী। এই বিষয়গুলো মেনে চললে যেমন শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা সম্ভব, তেমনি ঘুমকেও ইবাদতে পরিণত করা সম্ভব। copyright © A BIJOY TV Production-2024 সঙ্গে থাকুন বিজয় টিভির Website: http://bijoy.tv/ Facebook:   / bijoytvlimited   Youtube:    / bijoytvofficial