У нас вы можете посмотреть бесплатно অগ্নিঝড়া উত্তাল মার্চ ১৯৭১ или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
অগ্নিঝড়া মার্চ। একটি নতুন পতাকা, একটি বজ্র কন্ঠ ভাষণ, একটি ভীষণ কালোরাত- সবমিলিয়ে ১৯৭১ এর মার্চকে ধরা হয় বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের চূড়ান্ত মৌসুম। আজকের এইদিনেই তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেন জাতীয় পরিষদের অধিবেশন। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ এর ছয়দফা কিংবা ৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান। মুক্তি সংগ্রামে প্রতিটি সিড়ি অতিক্রম করে যখন ৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে জয় লাভ করে বাঙালি। তখন নতুন করে অগ্নিঝড়া মার্চের সম্মুখীন বাংলার এই মুক্তিকামিজনগণ। কারণ পাকিস্তানী সামরিক জান্তার ক্ষমতা হস্তান্তরের টানাবাহানা আর নীল নকশার সূত্রপাত হয় এই মাসেই। ১৯৭১ এর পহেলা মার্চে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য তৎকালীন পাকিস্তান প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান। রেডিওতে খবরটি প্রকাশের পরপরই পাকিস্তানবিরোধী মিছিলে অগ্রগামী হয় চট্টগ্রাম। এরপর ২রা মার্চের হরতাল, ৩শরা মার্চ চট্টগ্রামের বাঙালির উপর বিহারিদের চালানো গণহত্যা, গায়েবানা জানাজাসহ সংগ্রাম গাথা দিনগুলো পেরিয়ে আসে মুক্তিকামী বাঙালীর সেই দিন, যেদিন স্বাধীনতা সংগ্রামের রূপরেখা তুলে ধরেছিলেন জাতির জনক। মূলত এ ভাষণের পরেই মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে শুরু করে পূর্ব বাংলার মানুষ। যার পরিক্রমায় আসে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী হয়েও বঙ্গবন্ধুর গ্রেপ্তার হওয়া এবং ২৫শে মার্চের কালরাতের মতো ঘটনা। ইতিহাসবীদ মুনতাসির মামুন বলেন, ১ মার্চ থেকে অসহোযোগ আন্দোলন শুরু হয়। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ভাষন দিয়েছেন। ২৫ মার্চ গনহত্যা শুরু হয়। পরদিন থেকে বাংলাদেশে প্রতিরোধও শুরু হয়েছে। সুতরাং পুরো মার্চ মাসটাই হচ্ছে উন্মাতাল।