У нас вы можете посмотреть бесплатно Debotar Jonmo | Shibram Chakraborty | দেবতার জন্ম | শিবরাম চক্রবর্তি | Bangla Library или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
শিব্রাম চক্রবরতির রচনা দেবতার জন্ম। গল্প পাঠে ও বিভিন্ন চরিত্রে পল্লব। লেখকের মায়ের চরিত্রে মুনমুন। পোস্টার ডিসাইন – প্রকৃতি শিব্রাম চক্রবর্তী যে ছবি এখনকার পাঠক-পাঠিকাদের মধ্যে আঁকা আছে তা হল রস-সাহিত্যিক শিব্রাম। কিন্তু এই পরিচিতি এসেছে শিব্রামের বিরাট জীবনের শুধু শেষ অংশের ওপর ভিত্তি করে। জন্ম ১৩ই ডিসেম্বর ১৯০৩ মালদার চাঁচলে। দশম শ্রেনীতে পড়াকালীন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস এর ডাকে এক কাপড়ে বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন অসহযোগ আন্দোলনে যোগদানের জন্য। তাঁর প্রথম দিকের লেখা “জমিদারের রথ, যখন তারা কথা বলবে, চাকার নীচে, মস্কো বনাম পন্ডিচেরী” রীতিমত গুরুগম্ভীর লেখা। তাঁর নিজের জীবন কে নিয়েই তিনি লেখেন “বাড়ি থেকে পালিয়ে” যা পরবর্তী কালে ঋত্বিক ঘটক এর হাতে এক অসামান্য চলচ্চিত্রের মর্যাদা পায়। কাজী নজরুল এর সাথে একসাথে জেলে কাটান বেশ কিছু সময়। কথা নিয়ে জাগ্লারি বা পানিং এ শিব্রাম ছিলেন অদ্বিতীয়। জেল থেকে বেরিয়ে তিনি বলেছিলেন - জেলখানায় রাজবন্দিদের জন্য খানাদানা নিজে হাতে রান্না করতেন নজরুল। কী অপূর্ব সে সবের স্বাদ! মনে পড়লে এখনও জিভে জল সরে। নিজেকে "সজিভ" বোধ করি। আর জেলখানার সেই খানা! আহা! আমি তো বহরমপুর জেলে যাওয়ার আগে পর্যন্ত টিংটিংয়ে রোগা ছিলাম। তারপর দুইবেলা কাজির খানা খেয়ে এক মোগলাই চেহারা নিয়ে বেরলাম । জেলখানায় আর জেলের খানায় তৈরি এই চেহারা এতটুকু টসকায়নি।” যুগান্তর পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ছিলেন শিব্রাম। বসুমতী ও দেশ পত্রিকার ছিলেন নিয়মিত ও জনপ্রিয় লেখক।আজকের গল্পও তাঁর নিজের জীবন থেকেই উঠে এসেছে। সাহিত্যিক প্রেমেন্দ্র মিত্রকে একবার কথায় কথায় বলেছিলেন – “গল্প না লিখেলে প্রকাশকেরা টাকা দিতে চায় না, আর কলকাতায় যে মেসে আমি থাকি, সেখানে বসে গল্প মাথায় আসে না, আবার মেসের বাইরে বেরলেই রোজ একটা পাথরে হোঁচট আমি খাবই। এ ভাবে কি গল্প লেখা যায়?” প্রেমেন্দ্র মিত্র হেসে বলেছিলেন – এই হোঁচট খাওয়া নিয়েই লিখে ফেল না কেন? পরে “দেবতার জন্ম” পড়ে তিনি বলেছিলেন শিব্রামকে একটা খড়কুটো বা একটা চারাগাছ দিলে সে একটা আস্ত বাগান বানিয়ে ফেলার ক্ষমতা রাখে” ২৮ শে আগস্ট ১৯৮০ কলকাতাতেই পরলোক গমন করেনে এই অসামন্য সাহিত্যিক।