У нас вы можете посмотреть бесплатно ভয়ংকর রুপে ফিরে আসছে আমেরিকার কালজয়ী যুদ্ধবিমান F-15 Advance Eagle. или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
#আর_রাহিকুল_মাখতুম # modern_weapons এফ - ১৫ উচ্চ ম্যানুভার ক্ষমতা সম্পন্ন হেভিওয়েট সুপেরিয়রিটি এয়ার ফাইটার। আমেরিকান যুদ্ধ বিমানগুলো ভিয়েতনাম যুদ্ধে রাশান ফাইটারগুলোর কাছে মার খাচ্ছিলো সে সময়ে আমেরিকানরা একটি এয়ার সুপিরিয়র এয়ারক্রাফটের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। যার ফলাফল হিসেবে১৯৬৭ সালে এই ফাইটার উন্নয়নের কাজ ম্যাকডোনেল ডগলাস কে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে এই ফাইটারটি প্রথম উড্ডয়ন এবং ১৯৭৬ সালে এফ-১৫ ঈগল আকাশে যুক্তরাষ্টের এয়ার সুপ্রিমেসি নিশ্চিত করতে সার্ভিসে আসে। এটি খুবই উচ্চ ম্যানুভার ক্ষমতা সম্পন্ন দুই ইঞ্জিনের ফাইটার জেট যা সব আবহাওয়ায় ব্যাবহার উপযোগী। এই বিমানে সবকিছুর তুলনায় ম্যানুভার এবং ক্লোজ রেঞ্জে সক্ষমতার দিকে জোর দেয়া হয়েছিলো যদিও পরবর্তীতে এতে বিভি আর ক্ষমতা উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে। ➡️ইতিহাসঃ ১৯৬৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন মস্কোর নিকটবর্তী ডেমোডেডোভো এয়ারফিল্ডে মিগ-২৫উন্মোচন করে। মজার ব্যাপার হলো তখনো মিগ-২৩ আমেরিকানদের ঘুম নষ্ট করছিলো f-4 fantom গুলাকে নাকানি চুবানি খাওয়ায়ে। যার জন্য তারা F-X প্রোগ্রাম সেট করেছিল। F-X প্রোগ্রামের উন্নয়নে পানি ঢালতে গোদের উপর বিষফোড়া হিসেবে আসে মিগ-২৫। মিগ-২৫ সার্ভিসে আসার পর আমেরিকানরা কার্যত পাগল হয়ে যায় একটি কার্যকর এয়ার সুপিরিয়র ফাইটার সার্ভিসে আনতে। প্রত্যেক কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল কথাটা আরো একবার প্রমান করে সার্ভিসে আসে এফ-১৫ ঈগল। এফ ১৫ ঈগল ২ ইঞ্জিনের একটা ট্যাকটিক্যাল এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার। যা বর্তমানে ইউএস এয়ারফোর্সের প্রধান এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা ইউএস এয়ারফোর্সে এফ ১৫ কে সবচেয়ে সাকসেসফুল বিমান হিসাবে গন্য করা হয় । ইউএস এয়ারফোর্স এই বিমানকে আগামি ২০২৫ সাল পর্যন্ত ফ্লিটে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ফাইটার এর ডেভলপমেন্ট বেসিক্যালি শুরু হয় ১৯৬০ এর দশকে। সেসময় আমেরিকানরা ভিয়েতনাম আর কোরিয়ান যুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতার পরে বুঝতে পারে তাদের ফাইটার ফ্লিটের দুর্বলতা গুলোকে। কারণ ছিলো সোভিয়েতদের দ্রুত গতির মিগ আর স্যাম সাইটের ভয়াবহ আগ্রাসন আমেরিকান ফাইটার ফ্লিট কে বেশ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয়। এই অবস্তায় আমেরিকা ১৯৬৯ সালে নতুন ফাইটার তৈরির জন্য কঠোর গোপনীয়তার "এফএক্স" নামে একটা প্রোগ্রাম হাতে নেয়। এখান থেকেই হেভিয়েট ফাইটার হিসাবে এফ ১৫ এবং লাইট ওয়েট ফাইটার হিসাবে এফ ১৬ এর ডিজাইন হয়। এফ ১৬ এর ডিজাইন করার সময় ইউএস এয়ার ফোর্সের একটা ইন্টারনাল মেজারমেন্ট ছিলো যে তারা কি চায় এই বিমানের কাছে । সে হিসাবে তারা এটা তৈরির দায়িত্ব দেয় তৎকালীন ফাইটার মাফিয়া বলে পরিচিত ২ কোম্পাণী General Dynamics এবং Northrop এই শর্তে যে বিমান ইউএস এয়ার ফোর্সের পরীক্ষায় পাশ করবে সেটা সিলেক্ট হবে। কিন্তু এফ ১৫ এর ক্ষেত্রে ইউএস এয়ার ফোর্স বিপদে পড়ে কারণ তারা ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলোনা তারা আসলে কি চায় এই বিমানের কাছে। এই অবস্থায়ই তারা ৩ টা কোম্পানি ( Fairchild Republic, North American Rockwell আর McDonnell Douglas )থেকে প্রাইমারি প্রোপজাল পায়। এর পরে McDonnell Douglas কে এই বিমানের দায়িত্ব দেয়া হয়। এফ ১৫ এর দায়িত্ব পেয়ে কাজে নেমে যায় McDonnell Douglas। ১৯৭২ এর জুন নাগাদ তারা 71-0280 নামে সিন্গেল সিটের একটা প্রোটোটাইপ কমপ্লিট করে এবং তা সাবমিট করে ইউএস এয়ার ফোর্সের কাছে। এই প্রটোটাইপ কে পরে ইউএস এয়ার ফোর্স তাদের পরবর্তি এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার হিসাবে ঘোষনা করে। ১৯৭৬ সাল নাগাদ এই বিমান সার্ভিসে আসে। ম্যাকডোনাল ডগলাস এফ 15 ঈগলডগলাস এফ - ১৫ ঈগলকে বানাতে নিজেদের পুরা ঢেলে দিয়েছিলো। এফ ১৫ ঈগল এর বডি ফুল মেটাল সেমি মোনোকিউ (Monocoque) প্যাটার্ন এর । এর ফলে এই বিমান "জি" লেভেল এ কিছুটা সুবিধা পেত তৎকালীন বিমান গুলোর তুলনায়। পরে আরো মডিফিকেশন এর ফলে বর্তমানে এই বিমানের টলারেবল "জি " লেভেল ৯। এটাতে ব্যবহার করা হয় Pratt & Whitney F100 axial-flow turbofan যা ছিলো ইউএস এয়ারফোর্সের প্রথম axial-flow ক্যাপাসিটি সংম্বলিত জেট ইঞ্জিন। এফ ১৫ এ ফিক্সড ইন্টারনাল গাইডিং সিস্টেম ইনক্লুড করা হয় । যা পাইলট কে ফ্লাইং , সিলিং লেভেল এর ব্যাপারে গাইড করতো কিছু ক্ষেত্রে এটা নিজে কিছু ডিসশন নিত। এই সুবিধা টা পরে এফ ১৫ বিমান গুলোর জন্য ভালো ঝামেলা হয়ে দাড়ায় কারন বিমান গুলোর কিছু পারফরমেন্স বা ম্যানুভার গুলো এই সিস্টেম এর সাথে সাংঘর্ষিক। সেই ম্যানুভার গুলোতে এই সিস্টেম পাইলট কে বাধা দিত এর ফলে অনেক দক্ষ পাইলট আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এফ- ১৫ এর উপর। পরে এই সিষ্টেম কে অপশনাল করে ঝামেলা মিটায় ইউএস এয়ার ফোর্স। ➡️ট্যাকনিকাল তথ্যঃ রোলঃ এয়ার সুপিরিয়রিটি ফাইটার। প্রস্তুতকারকঃ ম্যাকডোনাল ডগলাস। প্রথম উড্ড্যন: ২৭ জুলাই ১৯৭২ জনসম্মুখে প্রকাশ: ৯ জানুয়ারী ১৯৭৬ স্ট্যাটাস : চলমান। মোট তৈরি সংখ্যা : এফ-১৫এ / বি / সি/ ডি/ জে/ ডিজে:১,১৯৮ ইউনিট খরচ: ২৮,০০০,০০০-৩০,০০০,০০০ ইউএসডি (১৯৯৮) নির্মাতা: ম্যাকডোনাল ডগলাস,বোয়িং প্রতিরক্ষা। এফ - ১৫ এর এভিয়েশন এ এফ ১৬ এর মত রাডার কন্ট্রোল হিসাবে প্রথমে ব্যবহার করা হয়েছিলো "লং-রেঞ্জ অন বোর্ড কন্ট্রোল রাডার" পরে এটাকে রিপ্লেস করে Phased array মানের রেথিয়ন এএন/এপিজি সিরিজের রাডার দিয়ে। যার দ্বারা এই বিমান Beyond-visual-range ফাইটার এর যুগে প্রবেশ করে। ➡️স্পেফিকেশন : পাইলট : ১ জন বা ২ জন। লেংথ: ৬৩ ফিট ৯ ইঞ্চি। উইং স্ফ্যান : ৪২ ফিট। শক্তির উৎস: ২টি প্রাট এবং হুইটনি এফ-১০০সিরিজ টার্বোফ্যান ➡️পারফরমেন্স - হাই অলটিটুুউড : ম্যাক ২.৪ (২৫০০ কি.মি./ ঘন্টা) লো অলটিটউড : ম্যাক ১.২ (১৪০০কি.মি./ঘন্টা ) ➡️রেঞ্জ : কমব্যাট রেঞ্জ :১৯০০ কি.মি.। ফেরি রেঞ্জ : ৫৫০০ কি.মি.। সার্ভিস সিলিং : ৬০০০- ৬৫,০০০ ফিট। ➡️আর্মামেন্ট : ৯৫০ রাউন্ড সহ একটা ২০ এমএম M61 Vulcan 6-barreled গেটিং ক্যানন. ১১ টা হার্ড পয়েন্টে যার মাঝে ফিক্সড ২ টা এয়ার টু এয়ার (AIM Sparrow সিরিজ )মিসাইল বাকি ৯ টায় যখন যা লোড করা হয়। ➡️মিসাইল: ৪টি এআইএম-৭ স্প্যারো। ৪টি এআইএম-৯ সাইড উইন্ডার। ৮টি এআইএম-১২০আমরাম।