У нас вы можете посмотреть бесплатно চায়না ৩ লেবুর বাগান ।লেবুর চারা china three lemon tree или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
চায়না-৩ সীডলেস বারোমাসি কাগজি লেবু: আমাদের দৈনন্দিন জীবনে লেবুর চাহিদা অনেক। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। তাছাড়া বাজারে লেবুর সব সময়েই চাহিদা রয়েছে এবং এর ভালো দামও পাওয়া যায়। লেবু সাধারণত দুই ধরনের গোল লেবু এবং চায়না-৩ কাগজি লেবু। এর মধ্যে বিচিবিহীন চায়না-৩ কাগজি লেবুর জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা তুলনামূলকভাবে বেশি। চাষিরা ব্যবসায়িক ভিত্তিতে চায়না-৩ লেবুর চাষ করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে গোল এবং কাগজি লেবু ছাড়া আরও বেশ কয়েক জাতি লেবু উৎপন্ন হয় এবং এসব লেবু বিদেশে বিশেষ করে লন্ডন ও মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন শহরে প্রচুর পরিমাণে রপ্তানি হয়ে থাকে। তবে লন্ডনে ‘জাড়া’ লেবুর কদর সবচেয়ে বেশি। মাটি নির্বাচন: লেবু চাষের জন্য উঁচু দো-আঁশ এবং উর্বর মাটির প্রয়োজন। পানি জমে থাকে না এমন মাটি লেবু চাষের জন্য উপযোগী। তবে গোবর, পচন সার ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারলে যে কোন মাটিতে লেবুর চাষ করা যায়। অবশ্য মাটি কিছু ঢিলা হওয়া প্রয়োজন যাতে মাটিতে ভালোভাবে বাতাস চলাচল করতে পারে। সামান্য উঁচু টিলা রকমের ভূমি লেবু চাষের জন্য উপযুক্ত স্থান। পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় লেবু চাষ হচ্ছে - চায়না-৩ সীডলেস বারো ম্যাজিক লেবু-(Chaina-3 seedless Magic lemon)। জাত নির্বাচন: চায়না-৩ বিচিহীন কাগজি লেবুর জাতটাই ভালো এবং জনপ্রিয়। এ জাত থেকে বছরের প্রায় সবসময়ই সুন্দর বিচিবিহীন ফল পাওয়া যায়। এ জাতীয় লেবুর কাটিং যে কোন নার্সারি বা প্রতিষ্ঠান থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব। সরকারের বিভিন্ন কৃষি খামারও এ জাতীয় লেবুর কাটিং বা কলম পাওয়া যায়। নির্দিষ্ট পরিমাণের কাটিং সংগ্রহ করতে না পারলে ২/৩টি কাটিং সংগ্রহ করে মাতৃগাছ হিসেবে রোপণ করতে পারলেই হয়। পরবর্তী পর্যায়ে এ মাতৃগাছ থেকে কাটিং তৈরি করে অন্যত্র রোপণ করা যায়। এ জাতীয় লেবুর কাটিং মাটির টবে রৌদ্র পড়ে, বাতাস চলাচল করে এমন স্থানে রেখেও চাষ করা যায়। আজকাল দেশের বিভিন্ন শহরে বাড়ির ছাদে এ জাতীয় লেবুর প্রচুর চাষ করতে দেখা যায়। এতে পরিবারের চাহিদা মিটিয়েও পাড়া প্রতিবেশী এবং আত্মীয়-স্বজনদের বিলানো যায়।উত্তরবঙ্গে সবচেয়ে বেশি লেবুর চারা বিক্রয় করে থাকে অনলাইনে #ciloxbd agro । প্রতিরোধ বিভিন্ন ব্যবস্থা লেবুজাতীয় গাছের অপরিপক্ব অবস্থায় ফল ঝরে পড়া বন্ধ করার জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে। ১. গাছে সুষম হারে সার প্রয়োগ করতে হবে। ২. গাছে অনু খাদ্যের অভাবের লক্ষণ দেখা দিলে অনু খাদ্যের মিশ্রণ প্রয়োগ করা দরকার। বাজারে পাওয়া তৈরি অনু খাদ্য যেমন মাল্টিপ্লেকস, এগ্রোমীণ, ট্রেসেল-২, প্লাই এইড, এগ্রোমর বা প্লান্টফিড প্রভৃতির যে কোন একটি পরিমাণমতো প্রয়োগ করতে হবে। ৩. হরমোন জাতীয় কারণে ফল ঝরে পড়লে গাছে হরমোন স্প্রে করা দরকার। এর জন্য ২, ৪-ডি নামক হরমোন ১০ পিপিএম গাছে ২ বার স্প্রে করতে হবে। প্রথমবার আগস্ট মাসের এবং পরের বার অক্টোবর মাসে স্প্রে করা দরকার। এ ওষুধ বাজারে পাওয়া না গেলে ১০-২০ পিপিএম শক্তি যুক্ত প্লেনোফিকস হরমোন ফুলে আসার সময় এবং একবার একমাস পরে স্প্রে করতে হবে। ৪. বিভিন্ন ধরনের রোগের জন্য সময়মতো প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেয়া দরকার। গাছের গোড়ায় যাতে পানি জমে না তা দেখতে হবে। গাছের গোড়ায় আঠা নিঃসরণ হতে দেখলে অর্থাৎ গামোসিস রোগ হলে সে অংশ পরিষ্কার করে তাতে বর্ডোমলম লাগাতে হবে। ক্যাঙ্কার এবং এ্যানথ্রাকনোজ রোগ হলে আক্রান্ত কচি ডালপালা, পাতা ছেটে ফেলে দূরে নিয়ে ধ্বংস করতে হবে। পরে গাছে তাম্রঘটিত ওষুধ যেমন-ব্লাইটকস/ফাইটোলান (৪ গ্রাম/লিটার পানি) অথবা ইন্দোফিল এম-৪৫ (২.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে) স্প্রে করতে হবে। ৫. গাছে ডাল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হলে আক্রান্ত ডালগুলো কেটে ধ্বংস করতে হবে। কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকার প্রাপ্তবয়স্ক পোকা এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত বের হয়ে গাছে বসে। সে সময় এগুলো ধরে মেরে ফেলা উচিত। কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকার গর্তে পেট্রোল বা কেরোসিন ডুবানো কার্পাস তুলো ঢুকিয়ে তা কাদামাটি দিয়ে ঢেকে দিলে পোকা ভেতরে মরে যাবে। ৬. আমাদের দেশে লেবু গাছের পাতায় সাধারণত দুই ধরনের পোকার আক্রমণ দেখা যায়। এক হলো পাতা মোড়ানো পোকা এবং অপরটি হলো লিফ মাইনার। এ পোকাগুলো দমনের জন্য পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ করতে হবে। পোকার কীড়া সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। এছাড়া প্রতি লিটার পানিতে ০.২৫ মিলি এডমায়ার ২০০ এসএল বা ২ মিলি কিনালাক্স ২৫ ইসি বা ১ গ্রাম একতারা ২৫ ডব্লিওজি মিশিয়ে ১০-১৫ দিন পর পর ৩-৪ বার পাতায় স্প্রে করে এ পোকার আক্রমণ রোধ করা যায়। এই ব্যবস্থাগুলো নিলে পিপড়ার আক্রমণও কমে যাবে।অথবা(১) লীফ মাইনর দমনের জন্য প্রতি লিটার পানিতে ১ মিঃ লিঃ হারে প্রোক্লেম অথবা ডেসিস নামক কীটনাশক ৭ দিন পর পর দুইবার স্প্রে করতে হবে। (২) লেবু গাছের পাতা খেকো পোকা দমনে প্রতি লিটার পানিতে ১ মিঃ লিঃ ক্যারাটে নামক কীটনাশক মিশিয়ে স্প্রে করুন। ফল খাওয়া পোকা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ফল মার্বেলের মতো সাইজ হওয়ার সময় এন্ডাসালফান ওষুধ ০.০৭ শতাংশ স্প্রে করে প্রথম স্প্রে করার ৭ দিন পরপর ফলের বৃদ্ধির সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত স্প্রে করতে হবে।ফলের মাছি এবং ফল চোষা পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ৫ লিটার পানিতে মিশিয়ে সেখানে কিছু কমলা লেবুর রস মিশিয়ে গাছে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। পোকা এ গুড় মিশ্রিত রস খেয়ে মরে যাবে। পোকা আক্রান্ত ফলগুলো সংগ্রহ করে গর্তে পুঁতে রাখলে পরবর্তী ফসলে পোকার আক্রমণ কম হবে। এ ব্যবস্থাগুলো নিয়ে লেবুর ফল ঝরে পড়ে যাওয়া সমস্যা অনেকাংশে বন্ধ করা যাবে। সিলক্সবিডি এগ্রো ওয়েব সাইট : https://ciloxbd.com ফেসবুক পেইজ : / ciloxbd ইউটিউব চ্যানেল : / ciloxbd . 01723-026926 সারদা,চারঘাট,রাজশাহী। বিঃদ্রঃ এখানে দেশি বিদেশি বিভিন্ন আমের চারা উৎপাদন হয়ে থাকে।