У нас вы можете посмотреть бесплатно Ishwari Patani | ঈশ্বরী পাটনি | কবি - ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর | Explanation By Indrajit Pandit. или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
JSSC Inter Level Competition Exam 2022 Paper 2 - Bengali. কবিতা - অন্নপূর্ণা ও ঈশ্বরী পাটনি কবি - ভারতচন্দ্র রায় গুনাকর কথা - অন্নপূর্ণা উত্তরিলা গাঙ্গিনীর তীরে পার করো বলিয়া ডাকিল পাটনিরে ।। সেই ঘাটে খেয়া দেয় ঈশ্বরী পাটনি । ত্বরায় আনিল নৌকা বামাস্বর শুনি ।। ঈশ্বরীরে জিজ্ঞাসিল ঈশ্বরী পাটনি ৷ একা দেখি কুলবধু কে বট আপনি।। পরিচয় না দিলে করতে নারি পার ৷ ভয় করি কি জানি কে দেবে ফের ফার ।। ঈশ্বরীরে পরিচয় করেন ঈশ্বরী । বুঝহ ঈশ্বরী আমি পরিচয় করি ।। বিশেষণে সবিশেষ কহিবারে পারি । জানহ স্বামীর নাম নাহি ধরে নারী ।। গোত্রের প্রধান পিতা মুখবংশজাত। পরম কুলীন স্বামী বন্দ্যবংশখ্যাত।। পিতামহ দিলা মোরে অন্নপূর্ণা নাম। অনেকের পতি তেঁই পতি মোর বাম।। অতি বড় বৃদ্ধ পতি সিদ্ধিতে নিপুণ। কোনো গুন নাহি তার কপালে আগুন।। কু- কথাই পঞ্চমুখ কণ্ঠ ভরা বিষ। কেবল আমার সঙ্গে দ্বন্দ্ব অহর্নিশ।। গঙ্গা নামে সতী তার তরঙ্গ এমনি। জীবন স্বরূপা সে স্বামীর শিরোমণি ।। ভূত নাচাইয়া পতি ফেরে ঘরে ঘরে । না মরে পাষাণ বাদ দিলা হেন বরে ।। অভিমানের সমুদ্রেতে ঝাঁপ দিলা ভাই। যে মোরে আপনা ভাবে তার ঘরে যায়। পাটনি বলিছে আমি বুঝিনু সকল। যেখানে কুলীন জাতি সেখানে কোন্দল।। শীঘ্র আসি নায়ে চরো দিবা কিবা বলো। দেবী কন দিব আগে পারে লয়ে চলো।। যার যামে পার করে ভব পারাবার। ভালো ভাগ্য পাটনি তাহারে করে পার।। বসিলা নায়ের বারে নামাইয়া পদ। কিবা শোভা নদীতে ফুটিলো কোকনদ ।। পাটনি বলিছে মাগো বৈস ভালো হয়ে । পায়ে ধরি কি জানি কুম্ভিরে যাবে লয়ে ।। ভবানী বলেন তোর নায়ে ভরা জল। আলতা ধুইবে পদ কোথা থুইব বল।। পাটনি বলিছে মাগো শুনো নিবেদন । সিউতির উপরে রাখো ও রাঙা চরণ ।। পাটনির বাক্যে মাতা হাসিয়া অন্তরে । রাখিলা দুখানি পদ সিউতির উপরে ।। বিধি বিষ্ণু ইন্দ্র যে পদ ধেয়ায়। হৃদে ধরি ভূতনাথ ভূতলের লুটায়।। যে পদ রাখিলা দেবী সেউতির উপরে। তার ইচ্ছা নাহি ইথে কি তপ সঞ্চারে।। সেউতিতে পদ দেবী রাখিতে রাখিতে। সেউতি হইল সোনা দেখিতে দেখিতে।। সোনার সেউতি দেখি পাটনির ভয় । এত মেয়ে মেয়ে নয় দেবতা নিশ্চয়।। তবে উত্তরিলা তরি,তারা উত্তরিলা। পূর্বমুখে সুখে গজগগনে চলিলা।। সেউতি লইয়া কক্ষে চলিলা পাটনি। পিছে দেখি তারে দেবী ফিরিলা আপনি।। সভয়ে পাটনি কহে চক্ষে বহে জল। দিয়াছ যে পরিচয় সে বুঝিনি ছল।। হেরো দেখো সেউতিতে থুয়েছিলা পদ। কাঠের সেউতি মোর হইল অষ্টাপদ।। ইহাতে বুঝিনু তুমি দেবতা নিশ্চয়। দয়ায় দিয়াছো দেখা দেহ পরিচয়।। তপ জপ জানি নাহি ধ্যান জ্ঞান আর। তবে যে দিয়াছ দেখা দয়া সে তোমার।। যে দয়া করিলা মোরে এ ভাগ্য উদয়। সেই দয়া' হইতে মোরে দেহ পরিচয় । ছাড়াইতে নারি দেবী কহিলা হাসিয়া । কহিয়াছি সত্য কথা বুঝহ ভাবিয়া ।। আমি দেবী অন্নপূর্ণা প্রকাশ কাশিতে। চৈত্র মাসে মোর পূজা শুক্লা অষ্টমীতে।। এতদিন ছিনু হরিহরের নিবাসে। ছাড়িলাম তার বাড়ি কোন্দলের ত্রাসে ।। ভবানন্দ মজুমদারর নিবাসে রহিব । বর মাগো মনোনীত যাহা চাবে দিব।। প্রণমিয়া পাটনি কহিছে জোড়হাতে । সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে।। তথাস্তু বলিয়া দেবী দিলা বরদান। দুধে ভাতে থাকিবেক তোমার সন্তান।। বর পেয়ে পাটনি ফিরিয়া ঘাটের যায়। পুনর্বার ফিরে চাহে দেখিতে না পায়।। এই কবিতার ব্যাখ্যা শুনে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন কিংবা কোন শব্দের অর্থ না জানলে সেটাও কমেন্ট করে জিজ্ঞেস করবেন । ত্রুটি মার্জনীয়!!! ধন্যবাদান্তে ইন্দ্রজিৎ পণ্ডিত