Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб পারিজাত বা পারিজাত মান্দার/ Erythrina variegata (tutorial) в хорошем качестве

পারিজাত বা পারিজাত মান্দার/ Erythrina variegata (tutorial) 3 недели назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



পারিজাত বা পারিজাত মান্দার/ Erythrina variegata (tutorial)

Erythrina orientalis is a plant species in the genus Erythrina. This plant is a climbing herb that grows up to 6 m long, and has compound leaves with petioles that are 5–6 cm long. Its leaflets emerge in groups of three, and are 7–9 cm long and 5–8 cm wide. Wikipedia Scientific name: Erythrina variegata Family: Fabaceae Subfamily: Faboideae Conservation status: Least Concern (Population stable) Encyclopedia of Life Genus: Erythrina Kingdom: Plantae Order: Fabales পারিজাত বা পারিজাত মান্দার (ইংরেজি: Erythrina variegata; বৈজ্ঞানিক নাম: Erythrina variegata) হল ইরিথ্রিনা গণভূক্ত পুষ্পবৃক্ষবিশেষ।[১][২][৩] ইরিথ্রিনা গণভুক্ত উদ্ভিদ সমূহ একত্রে মান্দার বা মাদার নামে পরিচিত। বাংলাদেশে বেশ কয়েক প্রজাতির মান্দার গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[৪] পারিজাত মান্দার এর মধ্যে অন্যতম । আবাসভূমি উষ্ণমণ্ডলীয় এবং নাতিশীতোষ্ণমণ্ডলীয় উভয় পরিবেশেই এ বৃক্ষটি জন্মে। উত্তরাঞ্চলীয় আফ্রিকার দেশসমূহ, ভারতীয় উপমহাদেশ, অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চল, ভারত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জসহ প্রশান্ত মহাসাগরতীরবর্তী পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকা থেকে শুরু করে ফিজির পূর্বাংশে পারিজাতের দেখা মেলে।[১] বিবরণ কম্বোডিয়ায় পারিজাত বৃক্ষটি রোলাস ট্রি, ওকিনাওয়ায় দেইগো, ফিজিতে দ্রালা, আসামে মদর, ফিলিপাইনে ডেপডেপ,[৫] তিব্বতে মন দা রা বা, থাইল্যান্ডে থং ল্যাং এবং ভিয়েতনামে ভং নেম নামে পরিচিত। কাঁটাবিশিষ্ট গাছ হিসেবে এটি ২৭ মি (৮৯ ফু) পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। এর শাখাগুলো ধূসর রঙের। পাতা পালকের ন্যায় খুবই পাতলা এবং ২০ সেন্টিমিটার লম্বা ও ত্রিভূজাকৃতিবিশিষ্ট প্রশস্ত হতে পারে। শীতের শুরুতে পাতাগুলো ঝরে পড়ে এবং মার্চ-এপ্রিল মাসে নতুন পাতা গজায়। পাতা ঝরে পড়ার পর ফুলের আবির্ভাব ঘটে। গন্ধবিহীন ফুলগুলো গাঢ় লাল কিংবা উজ্জ্বল লোহিত বর্ণের ১৫ সেন্টিমিটার লম্বাটে এবং বীজ ঘন বাদামী কিংবা কালচে রঙের হয়।[৬] বীজদণ্ডটি ১৫ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্বা ও ২.৫ সেন্টিমিটার প্রশস্ত হয়। মে-জুন মাসে ফল পরিপক্ব হয়। ফলগুলো কয়েক মাস পর্যন্ত গাছে ঝুলে থাকতে পারে। বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৮০০ থেকে ১৫০০ মিলিমিটার, গড় তাপমাত্রা ২৮ থেকে ৩২ ডিগ্রী সেলসিয়াস উপযোগী আবহাওয়ায় এটি জন্মায়। চারা গাছগুলো কুয়াশায় নষ্ট হয়ে যায়। পারিজাত আগুন প্রতিরোধক, বাতাস ও ঝড়ের বিপরীতে টিকে থাকতে সক্ষম এবং বন্যায় দুই সপ্তাহ পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। মাটির গভীরে ভালভাবে জন্মায়। ব্যবহার চমকপ্রদ, মনোরম, নয়ন মনোহর ও জনপ্রিয় ফুল গাছ হিসেবে এর পরিচিতি রয়েছে। এটি ঝড়-ঝঞ্চা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। জাপানের ওকিনাওয়া প্রিফেকচারে ১৯৬৭ সাল থেকে প্রাদেশিক ফুল হিসেবে মর্যাদা পেয়ে আসছে। ঊনবিংশ শতকের প্রথমদিকে এ গাছ আমেরিকার উপকূলবর্তী এলাকার উদ্ভিদপ্রেমীদের চোখে পড়ে। সে সময় থেকেই আমেরিকার উপকূলবাসীরা বাসা-বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ গাছ রোপন করে আসছে।[৭] ভিয়েতনামে ভাঁজ করে মাংসের সাথে পারিজাতের পাতা ব্যবহার করা হয়। সিদ্ধ চিকিৎসায় রজঃস্রাব বা মাসিক নিয়মিতকরণে এবং লিঙ্গ উত্থানে এ গাছ ব্যবহৃত হয়। এর পাতা পশুদের অন্যতম পছন্দের খাবার হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে কৃষকরা জমির আইলে সীমানা খুঁটি এবং বাড়ির বেড়ার জন্য পারিজাত গাছ লাগিয়ে থাকে।[২][৩] বংশবিস্তার বীজ কিংবা শাখা-কলমের মাধ্যমে এ গাছ জন্মানো যায়। পূর্ব রাত্রে বীজ ১০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে মাটিতে পুঁততে হয়। ৮ থেকে ১০ দিন পর চারা জন্মায় এবং ৮ থেকে ১০ সপ্তাহের মধ্যেই ৩০ থেকে ৫০ সেন্টিমিটার বড় হয়।[৮] ২-৫ সেন্টিমিটার ব্যাসার্ধের ২-৩ মিটার লম্বা শাখাকে কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা পূর্বে কেটে রাখতে হয়। এরফলে মাশরুম জন্মাবে না। প্রতি দুই মিটার অন্তর খুঁটির সাথে লাগাতে হয়।

Comments