Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб মঞ্জু দে র ব্যক্তিগত জীবনের অজানা কাহিনী | Bengali actress Manju dey | জীবনী | Bangla в хорошем качестве

মঞ্জু দে র ব্যক্তিগত জীবনের অজানা কাহিনী | Bengali actress Manju dey | জীবনী | Bangla 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



মঞ্জু দে র ব্যক্তিগত জীবনের অজানা কাহিনী | Bengali actress Manju dey | জীবনী | Bangla

মঞ্জু দে-র (Manju Dey) জন্ম ১৯২৬ সালের ৭ মে বহরমপুরে তাঁর মামার বাড়িতে। বাবা অমরেন্দ্রনাথ মিত্র, মা কমলা মিত্র। তাঁদের বড় আদরের সন্তান ছিলেন তিনি। বহরমপুর, পাটনা মিলিয়ে তাঁর স্কুলজীবন। লেখাপড়ায় বরাবরই ব্রিলিয়ান্ট, সঙ্গে খেলাধুলাতেও। কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন। কলেজে পড়াকালীন আচমকা সিনেমায় অভিনয়ের প্রস্তাব আসে মঞ্জু দে-র কাছে। সেটা ১৯৪৫ সাল। দেশপ্রিয় পার্কে নেতাজির আজাদ হিন্দ ফৌজ-এর বীর সৈনিকদের সংবর্ধনার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। যাঁদের মধ্যে ছিলেন মেজর জেনারেল শাহনওয়াজ খান, লেফটেন্যান্ট সায়গল, রানি ঝাঁসি বাহিনীর ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী স্বামীনাথন প্রমুখ। সভায় বিভিন্ন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ভলান্টিয়ার কোর গঠন করে, সামরিক সজ্জায় সজ্জিত হয়ে, সামরিক কায়দায় গার্ড অফ অনার দেবে আজাদ হিন্দ ফৌজ-এর বীর সৈনিকদের। ভলান্টিয়ার কোরের নেতৃত্ব পড়েছিল মঞ্জু মিত্রের উপর। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত পরিচালক সুশীল মজুমদার। তিনি তাঁর নির্মীয়মাণ হিন্দি ছবি ‘সিপাহী কা সপ্না’তে অভিনয়ের সুযোগ দেন মঞ্জু মিত্রকে ছোট্ট চরিত্রে। ছবিটা জমেনি। চলেওনি ভাল করে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলায় এমএ পড়াকালীন তাঁর বিয়ে হয়ে যায় দেবব্রত দে-র সঙ্গে ১৯৪৮ সালে।বিবাহের সূত্র ধরে অসাধারণ এক শ্বশুরমশাই পেয়েছিলেন। বিয়ের পর অনুভব করলেন ওঁর জীবন থেকে সামথিং ইজ মিসিং। জীবনে কিছু হওয়ার কথা ছিল কিন্তু হয়নি। সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে মনে পড়ল তাঁর তো অভিনেত্রী হওয়ার কথা ছিল। শ্বশুরমশাই অধ্যাপক ক্ষেমেন্দ্রচন্দ্র বউমা-অন্তপ্রাণ। তাঁকে গিয়ে জানালেন তিনি অভিনয় করতে চান। শ্বশুরমশাই অনুমতি দিতে দ্বিধা করলেন না। তিনি দেখা করলেন পরিচালক হেমেন গুপ্তর সঙ্গে । হেমেন গুপ্ত মুহূর্তে চিনতে পারলেন ভবিষ্যতের সফল অভিনেত্রীকে। পরিচালক তখন নির্মীয়মাণ ৪২ ছবিতে তাঁকে নায়িকা চরিত্রের জন্য নির্বাচন করলেন। ১৯৪৯ সালে শুটিং শুরু হলেও মুক্তি পেল ১৯৫১ সালের ৯ অগাস্ট। বাম্পার হিট ছবি। ইন্ডিয়া ফিল্ম ল্যাবরেটরিতে ওই ছবির প্রোজেকশন দেখে তিন পরিচালক তাঁকে তাঁদের ছবিতে মনোনীত করলেন। ছবি তিনটি হল দেবকীকুমার বসু পরিচালিত ‘রত্নদীপ’, অজয় কর পরিচালিত ‘জিঘাংসা’ এবং প্রদীপকুমারের দাদা কালিদাস বটব্যাল পরিচালিত ‘পলাতকা’। এ-ছাড়াও নরেশ মিত্র তাঁকে নিলেন ‘নিয়তি’ ছবিতে। সব ক’টি ছবি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৫১ সালে। এরপর তাঁকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। #viralvideo #biography #bengaliactress #bangla #manjudey #bengalimovies #abpananda

Comments