У нас вы можете посмотреть бесплатно রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে কি খাবেন কি খাবেন না । Nutritionist Aysha Siddika। Virtual Clinic или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে কি খাবেন কি খাবেন না । Nutritionist Aysha Siddika। Virtual Clinic উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে প্রতিনিয়তই নানা রকম ওষুধ খেতে হয়। কিন্তু কেবল ওষুধ খেলেই কি সমস্যার নিরসন হয়? বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাই পারে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে। শরীর ভাল রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করা এবং দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে। তার পাশাপাশি অকারণ উদ্বেগ কমাতে পারলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এই ভাবে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার পাশাপাশি যদি খাবারের তালিকায় কিছু জিনিস যোগ করেন এবং কিছু অপ্রয়োজনীয় খাবার বাদ দেন, তাহলে কিন্তু ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে উচ্চ রক্তচাপ। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমাতে সকালে খালি পেটে রোজ রসুন খান। রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামে এক ধরনের পদার্থ, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ছাড়াও রোজ খাবারের সঙ্গে রাখুন পেঁয়াজ। এতে রয়েছে কোয়েরসেটিন ফ্লেভনয়েড, যা রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে সহায়তা করে। নিয়মিত পালং শাক খান। পালং শাকে রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, আয়রনের মতো পুষ্টি উপাদান, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। শীতকালের সময় বিট খেতে পারেন। মরসুমি সব্জি হিসেবে বিট উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য খুব উপকারী। এই সব্জিতে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট রয়েছে, যার কারণে শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। প্রচুর সবুজ শাক-সব্জি তো খাবেনই, তার পাশাপাশি মুরগির মাংস ও মাছও খেতে হবে। এছাড়াও শরীরের জলের ঘাটতি কম যাতে না হয়, সেই জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত জল খান। কী খাবেন না? উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা কাঁচা নুন ও নুন দেওয়া খাবার একেবারেই খাবেন না। এমনকি ‘প্রসেসড ফুড’ খাওয়া থেকেও বিরত থাকুন। খেতে ভাল লাগলেও সস, চিপস, রোল বা স্যান্ডউইচ যতটা না খাওয়া যায়, ততই ভাল। এই রোগে অতিরিক্ত পরিমাণ চিনি দেওয়া খাবার যেমন, কেক বা মিষ্টি খাবার খাওয়া উচিত না। তেল, ঘি, মাখন ও রেডমিট একেবারেই খাওয়া যাবে না। এ ছাড়া ধূমপান, অ্যালকোহল কিংবা কোল্ড ড্রিংক খাওয়ার অভ্যেস থাকলে, তা অচিরেই বন্ধ করুন।